কাজী নজরুল ইসলাম! অবিসংবাদিতভাবেই যিনি বাংলা সাহিত্যে বিদ্রোহী কবি হিসেবে পরিচিত। কিন্তু কবির বিদ্রোহ ছিল মানব কল্যাণে। এজন্য তিনি বিদ্রোহী কবি যতটা, মানবতার কবিও ঠিক ততটা! তবে সব ছাপিয়ে আমার কাছে তিনি প্রেমের কবি। বিদ্রোহ …
রবীন্দ্রনাথ কবি। শুধুই কবি রবীন্দ্রনাথ! বাংলার কাব্য আকাশে যেভাবে তিনি তাঁর কাব্যের বর্ণছটা ছড়িয়েছেন, তাতে করে সাধারনের কাছে তো তিনি কবি রবীন্দ্রনাথই। শুধুই কবি রবীন্দ্রনাথ। কিন্তু কবিতা ছাপিয়েও তো বাংলা সাহিত্যের সকল শাখায় সমান ভাবে …
“ধনের ধর্ম অসাম্য। ধনকামী নিজের গরজে দারিদ্র সৃষ্টি করিয়া থাকে।” ঠিক এভাবেই দরিদ্রতার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করে চিরায়ত জমিদারী ব্যাবস্থার বৃত্ত ভেঙ্গে এক নতুন জমিদারী ব্যাবস্থা শুরু করেছিলেন বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। তাই ‘রাশিয়ার চিঠি’তে তিনি …
‘জাতের নামে বজ্জাতি সব জাত জালিয়াৎ করছে জুয়া ছুঁলেই তোর জাত যাবে? জাত ছেলের হাতের নয় তো মোয়া’ জাত-ধর্মের নামে পৃথিবীকে নরকের আখড়ায় পরিনতকারীদের বিরুদ্ধে বিংশ শতাব্দীর গোঁড়ার দিকে এভাবেই ক্ষোভ প্রকাশ করেছিলেন মানবতার দূত …
“বাদল-দিনের প্রথম কদম ফুল করেছ দান, আমি দিতে এসেছি শ্রাবণের গান।” হ্যাঁ, ভালোবাসার কবি রবীন্দ্রনাথ আমাদের শ্রাবণের গান দিতে এসেছিলেন এবং দিয়েছেনও উজাড় করে। সাপ যেমন সাপুড়ের বীণে মোহাবিষ্ট হয়ে যায়, ঠিক তেমন করে বাঙালিও …
“ধনের ধর্ম অসাম্য। ধনকামী নিজের গরজে দারিদ্র সৃষ্টি করিয়া থাকে” ঠিক এভাবেই দরিদ্রতার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করে চিরায়ত জমিদারী ব্যাবস্থার বৃত্ত ভেঙ্গে এক নতুন জমিদারী ব্যাবস্থা শুরু করেছিলেন বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। তাই ‘রাশিয়ার চিঠি’তে তিনি …
না! বুড়ি ঘুমুতেই দেবে না। রোজকার মতো আজও শুরু করেছে মরা কান্না। মুন্নার ইচ্ছে করছে মাথার নীচের ইটটা তুলে বুড়ির মাথায় একটা ঘা বসিয়ে দিতে। বুড়ির কান্না চিরতরে বন্ধ করে দিতে। তারপর একটা শান্তির ঘুম। …