কষ্ট দূর করার স্থান ‘কান্না ঘর’
৩০ জুন ২০২২ ১৭:২৬
আবির শিক্ষিত যুবক। হঠাৎ করে গ্রামে কান্না ঘর বানিয়ে সবার কাছে হাসির পাত্র হিসেবে বিবেচিত হয়। আর এটা কোন ভাবেই মেনে নিতে পারেনা তার মা দিলরুবা বেগম ও ভালোবাসার মানুষ মিমি। সকলে তাকে কান্না ঘর ভেঙ্গে ফেলতে বললেও সে রাজী হয় না। আর এতে মা ও মিমি দুই জনেই তার উপর ভীষন ক্ষিপ্ত হয়।
আবিরের কান্না ঘরের বৈশিষ্ট হলো, এখানে যে কেউ মনের ইচ্ছা মতো চিৎকার করে কান্না করতে পারে। তাদের মাঝের জমে থাকা নীল কষ্ট দূর করতে পারে। কান্না করে মনকে শান্তনা দিলে অনেকেরই যুগ যুগ ধরে বহন করা সকল কষ্ট লাঘব হয়। আর এই কান্না ঘরের মাঝে আছে বিভিন্ন জীবন বোধের উক্তি। যা পরে মানুষ তার জীবনের মানে উপলদ্ধি করতে পারে। আছে একটি টেলিফোন, যা দিয়ে মনোবিজ্ঞানীর সাথে কথা বলে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারে। তারা আত্মহত্যার মতো কাজ থেকে নিজেকে বিরত রাখে এবং পরিবার পরিজনের সাথে জড়িয়ে জীবনের মানে খুঁজে পায়।
এমন গল্পে সবুজ খান নির্মাণ করেছেন ঈদ নাটক ‘কান্না ঘর’। এস ডি আকাশের রচনায় নাটকটির বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন শ্যামল মওলা, সালহা খানম নাদয়িা, সূচনা সিকদার, সম্পা নিজাম, সেলজুক, জাহাঙ্গীর আলম, মশিউল হক মনা।
প্রচারিত হবে ঈদের চতুর্থ দিন রাত ৮টা ১০ মিনিটে বৈশাখী টেলিভিশনে।
সারাবাংলা/এজেডএস