ইনজুরির সঙ্গে লড়ছেন অনেকদিন ধরেই। সান্তোসে থাকবেন কী থাকবেন না, সেই নিয়েই ছিল নানা জটিলতা। শেষ পর্যন্ত সান্তোসেই থেকে গেছেন নেইমার। ইনজুরি কাটিয়ে সুস্থ হয়েই সান্তোসকে জেতালেন এই ব্রাজিলিয়ান তারকা। তার দারুণ এক গোলেই ফ্ল্যামেঙ্গোকে হারিয়েছে সান্তোস।
ফ্ল্যামেঙ্গোর হয়ে এই ম্যাচে পুরোটা সময় মাঠে ছিলেন নেইমার। প্রায় ৫ মাস পর ম্যাচে ৯০ মিনিট মাঠে থাকলেন নেইমার। ২০১৩ সালের পর ফ্ল্যামেঙ্গোর বিপক্ষে মাঠে নেমেছিলেন নেইমার।
পুরো ম্যাচজুড়ে তেমন কিছু করতে না পারলেও ৮৪ মিনিটে দেখান নিজের জাদু। বা প্রান্ত থেকে ডি বক্সের ভেতর বল পান নেইমার। এরপর ২ ডিফেন্ডারকে দুর্দান্তভাবে বোকা বানিয়ে ডান পায়ের শটে বল জালে জড়ান নেইমার।
শেষ পর্যন্ত নেইমারের ওই গোলই সান্তোসকে জয় এনে দিয়েছে। চলতি মৌসুমে ১৩ ম্যাচে এ নিয়ে ৪ গোল করলেন নেইমার।
জয়ের পর নেইমার বলেন, ‘আমি প্রতি ম্যাচেই ৯০ মিনিট খেলতে চাই। শারীরিকভাবে আরও ফিট হয়ে উঠতে চাই। সে জন্য সময়ের প্রয়োজন। যে চোটে ভুগেছি, সেখান থেকে সেরে ওঠা সহজ না। তবে রক্ষণ ও আক্রমণে দলকে সাহায্য করতে পেরে ভালো লাগছে। এখনো শতভাগ ফিটনেস ফিরে পাইনি তবে উন্নতি করছি।’