ঢাকা: প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর বাংলাদেশ। পর্যটকদের জন্য অত্যন্ত আকর্ষণীয় সব গন্তব্য রয়েছে এ দেশে। এখানে পর্যটনশিল্পের বিকাশ ও সেবায় ‘ছুটি’ অন্যতম পরিচিত একটি নাম। বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকতের শহর কক্সবাজারে ছুটি কক্সবাজার নির্মাণ করেছে ছুটি রিসোর্ট কক্সবাজার। ছুটি রিসোর্ট কক্সবাজার ছুটি গ্রুপের একটি মেগা প্রজেক্ট। আর এই প্রজেক্টে শেয়ার কেনার সুযোগ দিচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি।
বুধবার (১৩ আগস্ট) এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে প্রতিষ্ঠানটি জানায়, দীর্ঘ ১৩ বছর ধরে ছুটি রিসোর্ট অতিথিসেবায় উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করে আসছে। এই সেবার পরিধি আরও বৃদ্ধি করার লক্ষ্যে কক্সবাজারে নির্মিত হোটেলগুলো আন্তর্জাতিক মানের ও পরিবেশবান্ধব। কক্সবাজারের মেরিন ড্রাইভে প্রাইম লোকেশন অবস্থিত ছুটি কক্সবাজার রিসোর্ট। সমুদ্রের ব্রীচ ভিউ সংলগ্ন জমির ওপর অত্যাধুনিক সব সুবিধাসহ বিলাসবহুল রুম, অন্য সব সুবিধাসহ ছুটি রিসোর্ট কক্সবাজার নির্মিত হচ্ছে। যা দেশি-বিদেশি পর্যটকদের চাহিদাপূরণ ও সেবা প্রদানে সক্ষম হবে।
প্রতিষ্ঠানটি এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, ‘ছুটি রিসোর্টে থাকছে বিনিয়োগের সুবর্ণ সুযোগ। বাৎসরিক ১৫ থেকে ২০ শতাংশ হালাল মুনাফা লাভের সম্ভাবনা। প্রকল্পটিতে বিনিয়োগ করে আপনিও হতে পারেন জীবনের শ্রেষ্ঠ সম্পদের মালিক। ছুটি সব সময় প্রকৃতিকে উজ্জ্বল রাখার চেষ্টা করে। প্রাকৃতিক পরিবেশ সংরক্ষণের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটি ইকোফ্রেন্ডলি ট্যুরিজমকে প্রচার ও প্রসারে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে আসছে। এই অগ্রযাত্রায় আপনিও হতে পারেন স্বপ্নসারথি। মাত্র ৬ লাখ টাকা ৫০ হাজার টাকা বিনিয়োগের মাধ্যমে আপনিও হতে পারেন একটি রিসোর্টের গর্বিত অংশীদার।’
আরও বলা হয়, ‘শেয়ারমালিকেরা ছুটি রিসোর্ট কক্সবাজার এ বিনা মূল্যে থাকার সুযোগসহ ৫০ থেকে ৬৫ শতাংশ ছাড়ে ছুটির অন্যান্য অঙ্গপ্রতিষ্ঠানে অবকাশ যাপনের সুযোগ পাবেন। শেয়ার অংশীদার মালিকানা সাফ-কবলা রেজিস্ট্রেশনের মাধ্যমে হস্তান্তর করা হবে, যা পরবর্তী সময়ে বিক্রয় অথবা হস্তান্তরযোগ্য। প্রতিবছর শুধুমাত্র ঈদ উপলক্ষে কক্সবাজারে হোটেল রিসোর্ট গুলোতে ৫০০ কোটি টাকার ব্যবসা হয়। তাই কক্সবাজারে এই প্রজেক্টে আপনার বিনিয়োগ হবে নিরাপদ ও নিশ্চিত লাভজনক। ছুটি ক্লাবের মেম্বারশিপে ৫০ শতাংশ পর্যন্তসহ আরও অন্যান্য সুবিধা উপভোগ করা যাবে। বর্তমানে ভ্রমণপিপাসুদের কথা চিন্তা করে ছুটি কক্সবাজার ছাত্র ছাত্রীদেরদের জন্য ও স্টুডেন্ট প্যাকেজ চালু করেছে। এ ছাড়া সহজ কিস্তির মাধ্যমে ও রিসোর্টে বিনিয়োগের সুযোগ রয়েছে।’
বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানায়, বাংলাদেশের পর্যটনশিল্প বিকাশে ২০১২ সাল থেকে প্রতিষ্ঠানটির রিসোর্ট প্রকল্পগুলো অগ্রণী ভূমিকা পালন করছে। পর্যটনশিল্পের বিকাশ, সারাদেশে বিস্তার এবং রাজস্ব খাতকে সমৃদ্ধ করার পাশাপাশি পর্যটনসেবাকে মানুষের কাছে সহজলভ্য করার জন্য প্রতিনিয়ত কাজ করে যাচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি।