শিগগিরই বহুজাতিক বাহিনী মোতায়েন করা হচ্ছে ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায়। এই বাহিনীতে সম্ভবত মিসর, কাতার, তুরস্ক ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের সেনারা থাকবেন। এই উদ্যোগকে গাজার জন্য ট্রাম্পের যুদ্ধ-পরবর্তী শাসন পরিকল্পনার অংশ মনে করা হচ্ছে।
মধ্য এশিয়ার নেতাদের সঙ্গে হোয়াইট হাউসের এক অনুষ্ঠানে ট্রাম্প বলেন, ‘এটা খুব শিগগিরই হতে চলেছে। গাজার পরিস্থিতি খুব ভালোভাবে এগোচ্ছে।’
ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, ‘সমস্যা নিয়ে আপনারা খুব বেশি কিছু শুনছেন না। আমি আপনাদের বলতে চাই, যদি হামাসের সঙ্গে কোনো সমস্যা হয়, তাই দেশগুলো স্বেচ্ছায় এগিয়ে এসেছে।’
রয়টার্স জানিয়েছে, এই বহুজাতিক বাহিনীর কাজ হচ্ছে, গাজা উপত্যকায় যাচাই করা ফিলিস্তিনি পুলিশকে প্রশিক্ষণ দেওয়া এবং সহায়তা করা, যার পেছনে মিসর ও জর্ডানের সমর্থন থাকবে।
ট্রাম্প সতর্ক করে বলেন, গাজায় শান্তি সুদৃঢ় রয়েছে। হামাস যদি তার ভূমিকা পালন না করে, তবে তারা তাদের কাজের ফল ভোগ করবে।