Wednesday 09 Jul 2025
Sarabangla | Breaking News | Sports | Entertainment

কর্ণফুলী নদী রক্ষায় মাস্টারপ্ল্যান প্রণয়নে কাজ শুরু


২ মার্চ ২০১৯ ১২:৩৭ | আপডেট: ২ মার্চ ২০১৯ ১২:৪৭
Sarabangla | Breaking News | Sports | Entertainment

। স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট।।

চট্টগ্রাম ব্যুরো: স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম বলেছেন, কর্ণফুলী নদীসহ আশপাশের ৫৭টি খালের দূষণ ও নাব্যতা ফিরিয়ে আনতে মাস্টার প্ল্যান প্রণয়নের কাজ শুরু করা হয়েছে। এজন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে।

শনিবার (২ মার্চ) চট্টগ্রাম সার্কিট হাউসে ‘চট্টগ্রাম মহানগরীর জলাবদ্ধতা নিরসন ও চলমান উন্নয়ন কর্মকাণ্ড’ বিষয়ক মতবিনিময় সভায় তিনি এ কথা বলেন।

মন্ত্রী বলেন, তুরাগ, বুড়িগঙ্গা, শীতলক্ষ্যা ও কর্ণফুলীসহ সব নদীর নাব্যতা ফিরিয়ে আনা ও দূষণ রোধে মাস্টার প্ল্যান করা হচ্ছে। শিগগিরই মাস্টার প্ল্যান বাস্তবায়নে কমিটির সদস্যরা কাজ শুরু করবেন।

বিজ্ঞাপন

আরও পড়ুন:  বন্ধ হয়ে গেছে কর্ণফুলী তীরের উচ্ছেদ অভিযান

তিনি বলেন, কর্ণফুলীর পারে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ শুরু হয়েছে। একই সঙ্গে কর্ণফুলীর সঙ্গে যুক্ত ৫৭টি খালের নাব্যতা ফিরিয়ে আনারও কাজ চলছে।

উল্লেখ্য, ২০১০ সালের ১৮ জুলাই পরিবেশবাদী সংগঠন হিউম্যান রাইটস পিস ফর বাংলাদেশের এক রিট আবেদনের প্রেক্ষিতে হাইকোর্ট কর্ণফুলী নদী দখল, মাটি ভরাট ও নদীতে সব ধরনের স্থাপনা নির্মাণ বন্ধের নির্দেশ দিয়েছিল। হাইকোর্টের নির্দেশে ২০১৫ সালে আর এস অনুযায়ী কর্ণফুলী নদীর দুইপাড়ে ২১৮১টি অবৈধ স্থাপনা চিহ্নিত করেছিল চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন।

২০১৬ সালের ১৬ অগাস্ট হাইকোর্টের একটি বেঞ্চ কর্ণফুলীর দুই তীরে গড়ে ওঠা স্থাপনা সরাতে ৯০ দিনের সময় বেধে দিয়েছিল। তবে উচ্ছেদ শুরু হয় প্রায় আড়াই বছর পর, যা আবারও অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়েছে।

সারাবাংলা/এমএইচ/জেএএম

কর্ণফুলী চট্টগ্রাম নাব্যতা সংকট

বিজ্ঞাপন

আরো

সম্পর্কিত খবর