Friday 22 Nov 2024
Sarabangla | Breaking News | Sports | Entertainment

সৌদিতে যেসব জায়গায় ঘুরতে পারবেন বিদেশি পর্যটকরা


২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৯ ২২:২৬

প্রথমবারের মতো বিদেশি পর্যটকদের জন্য উন্মুক্ত হয়েছে সৌদি আরব। শিথিল করা হয়েছে পোশাকের নিয়ম-কানুনও। ৪৯টি দেশের নাগরিকরা সৌদি আরবের অধিকাংশ পর্যটন স্থাপনায় ঘুরে আসতে পারবেন। তবে নারীরা একা ঘোরাফেরা করতে পারলেও শালীন পোশাক পরতে হবে। এছাড়া মক্কা ও মদিনায় অন্য ধর্মের লোকেরা যেতে পারবেন না।

আল ওহাবা আগ্নেয়গিরির জ্বালামুখ

সৌদি আরবের তায়েফ শহরের ২৫০ কিলোমিটার দূরে এটির অবস্থান। পর্যটকদের কাছে এই জায়গাটি বেশ জনপ্রিয়। আল ওহাবা আগ্নেয়গিরির জ্বালামুখ ৮২০ ফুট গভীর। এটির নিচে নেমে আবার ফিরে আসতে ২ থেকে ৩ ঘণ্টা সময় লাগে। অনেকে আসেন ক্যাম্প করতে।

মদিনা সালেহ’র পুরাতন শহর

আরবের প্রাচীন বাসিন্দাদের শহর এটি। এখনো পুরনো দিনের স্থাপনা ও সমাধির দেখা মিলে। ২০০৮ সালে এই স্থাপনাগুলো ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্যের তালিকাভুক্ত হয়।

ঐতিহাসিক জেদ্দা ও মক্কার পথে তোরণ

এটিও ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্য, অবস্থিত জেদ্দায়। ভারত মহাসাগরের উদ্দেশে ব্যবহৃত বাণিজ্য রুট এখানে । এছাড়া সমুদ্রপথে সৌদিতে এসে যেসব তীর্থযাত্রী মক্কায় যেতে চান তাদের জন্যই এ গেট নির্মাণ করা হয়েছিল।

রিয়াদের মাসমাক দুর্গ

১৮৩৫ সালে দুর্গটি নির্মাণ করা হয়। ১৯০২ সালে নির্বাসিত আবদুল আজিজ বিন আবদুল রহমান বিন ফয়সাল আল সৌদ রিয়াদে ফিরে গিয়ে এটি জব্দ করেন। এখানে দুর্গ গড়ে তুলে তিনি বিভিন্ন অঞ্চল জয় করতে শুরু করেন ও সৌদি রাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেন।

কিং ফাহাদ ফাউন্টেন

কিং ফাহাদ ফাউন্টেনকে ভাবা হয় বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু ঝরনা। এটি ৮৫৩ ফুট উচ্চতায় পানি ছুরতে সক্ষম। রাতের বেলা ৫শ এর বেশি স্পটলাইটের আয়োজন করা হয় এখানে।

বিজ্ঞাপন

উমলুজ- সৌদি আরবের মালদ্বীপ

বালুময় উমলুজ সৈকতকে বলা হয় সৌদি আরবের মালদ্বীপ। এখান থেকে সুউচ্চ পাহাড় ও মৃত আগ্নেয়গিরির দেখা মিলে।

নিওথেলিক শিল্পকর্ম

পাথরের গায়ে বিভিন্ন লেখা ও শিল্পকর্মের দেখা মিলে এই স্পটে।  ইউনেস্কোর মতে এখানে একসময় লেক ছিল। আর তাই পানির প্রয়োজনে বিভিন্ন প্রাণী ও মানুষ জমায়েত হতো।

পর্যটন স্পট সৌদি আরব

বিজ্ঞাপন

আরো

সম্পর্কিত খবর