থামস আপ কারেন্ট ক্যাম্পেইনে ১০ বিজয়ী পেলেন মোটরসাইকেল
৯ মার্চ ২০২০ ১৭:৪৫
কোকা-কোলা বাংলাদেশের অন্যতম কার্বনেটেড বেভারেজ ‘থামস আপ কারেন্ট’ তাদের ‘কারেন্ট খাও, বাইক জেতার সুযোগ পাও’ নামের থান্ডারাস ক্যাম্পেইনে অংশ নিয়ে বিজয়ী হওয়া প্রথম ১০ জন ভাগ্যবানের নাম ঘোষণা করেছে।
বিজয়ীরা হলেন- রাজধানীর উত্তরা আজমপুরের মো. জুনায়েত, ঢাকা মধ্য বাড্ডার তানিয়া বেগম, কুমিল্লার নূরপুরের হাবিবুর রহমান পরশ, ঢাকা তেজগাঁওয়ের মো. সেলিম সর্দার, চাঁদপুরের হাজীগঞ্জের মো. রেদোয়ান হোসাইন, ঢাকা ফার্মগেট এলাকার শাহনাজ বেগম, মিরপুর-১২ এলাকার আশিকুর রহমান আশিক, টাঙ্গাইলের নাগরপুরের মো. আজাদ হোসাইন, ঢাকা ধানমন্ডির ফারুক হোসেন এবং কুড়িল বিশ্বরোড এলাকার হাফিজুর রহমান রুবেল।
সম্প্রতি কোকা-কোলা বাংলাদেশ দুদফায় এই ১০ বিজয়ীর প্রত্যেকের হাতে ১৫০ সিসির ‘ইয়ামাহা এফজেডএস এফআই ভার্সন ২ডিডি’ মডেলের একটি করে নতুন মোটরসাইকেলের চাবি তুলে দেয়।
গত ১৫ই ফেব্রুয়ারি শুরু হওয়া ৬০ দিনের এই ক্যাম্পেইনটি চলবে আগামী মধ্য এপ্রিল পর্যন্ত। এই সময়ে শুধুমাত্র থামস আপ কারেন্ট’ এর ২৫০ এমএল সাইজের সোনালি ক্যাপযুক্ত পিইটি বোতল কিনে চারটি ক্যাপের নিচে লেখা অক্ষর সংগ্রহ করে ‘কারেন্ট’ (CU, RR, EN, T) শব্দটি মিলিয়েই মোট ৬০ জন বিজয়ীর প্রত্যেকে জিতে নিতে পারেন একটি করে ১৫০ সিসির ‘ইয়ামাহা এফজেডএস এফআই ভার্সন ২ডিডি’ মডেলের দুর্দান্ত গতির মোটরসাইকেল এবং সেইসঙ্গে নিশ্চিত ১০ টাকা রিচার্জ।
বাংলাদেশে হাজার হাজার ভোক্তার কোমল পানীয়ের চাহিদা পূরণ করছে কোকা-কোলা, যা তাদের সতেজ ও চনমনে থাকতে বেশ সহায়ক। কোকা-কোলার পণ্যগুলোর মধ্যে রয়েছে- কোকা-কোলা, ডায়েট কোক, স্প্রাইট, ফান্টা, কিনলে পানি, কিনলে সোডা, কোকা-কোলা জিরো, স্প্রাইট জিরো, থামস আপ কারেন্ট ইত্যাদি। কোকা-কোলা এদেশে ৫ শতাধিক লোকের সরাসরি এবং পরোক্ষভাবে আরও ৫ হাজার মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করেছে। কোকা-কোলা নানা ধরনের কর্মসূচির মাধ্যমে কমিউনিটি বা সমাজকে শক্তিশালী করে তোলার ব্যাপারে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য দু’টি কর্মসূচি হলো: ‘এভরি ড্রপ ম্যাটারস’ ও ‘ওয়াশ’। এই দু’টি কর্মসূচির আওতায় দেশব্যাপী বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ, স্যানিটেশন বা পয়ঃনিষ্কাশন, হাইজিন বা স্বাস্থ্যবিধি বা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা এবং স্কুলে বৃষ্টির পানি সংরক্ষণের কার্যক্রম চলছে। এছাড়া নারীদের অর্থনৈতিক ক্ষমতায়নের লক্ষ্যে বাংলাদেশে কোকা-কোলা ‘উইমেন বিজনেস সেন্টা’র নামে তার ব্যতিক্রমধর্মী ফ্ল্যাগশিপ প্রোগ্রাম পরিচালনা করছে, যা ২০২০ সালের মধ্যে দেশটির ১,০০,০০০ নারীর সাবলম্বী হয়ে উঠতে সহায়ক ভূমিকা পালন করছে।