Friday 22 Nov 2024
Sarabangla | Breaking News | Sports | Entertainment

জবাবদিহিতার মাধ্যমে সদস্যদের স্বার্থ রক্ষা করব: রাসেল টি আহেমদ

এমদাদুল হক তুহিন, সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট
২৪ ডিসেম্বর ২০২১ ২২:৫৮

ঢাকা: ‘এভরি মেম্বার ম্যাটারস’ স্লোগানকে সামনে রেখে বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেসের (বেসিস) নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে ‘ওয়ান টিম’। ১০ সদস্যদের এই প্যানেলের নেতৃত্বে রয়েছেন তথ্যপ্রযুক্তি খাতের সফল উদ্যোক্তা রাসেল টি আহমেদ। তিনি টিম ক্রিয়েটিভের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও বেসিসের সাবেক সিনিয়র সহসভাপতি।

বেসিস নির্বাচন সামনে রেখে প্যানেলটির পক্ষ থেকে দেওয়া হচ্ছে নানা প্রতিশ্রুতি। প্রকাশ করা হয়েছে নির্বাচনি ইশতেহার। তাতে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে সদস্যদের স্বার্থ রক্ষার বিষয়টিকে। ‘ওয়ান টিম’ নির্বাচিত হলে গড়তে চায় জবাবদিহিতামূলক বোর্ড। প্রতি ১০০ দিন অন্তর অন্তর বেসিস সদস্যদের সামনে হাজির হয়ে জবাবদিহি করতে চান এই প্যানেলের নেতৃত্বে থাকা রাসেল। জানাতে চান পরবর্তী ১০০ দিনের পরিকল্পনা। সারাবাংলার সঙ্গে আলাপকালে রাসেল টি আহমেদ জানিয়েছেন সেইসব প্রতিশ্রুতির কথা।

বিজ্ঞাপন

রাসেল টি আহমেদ এর আগেও বেসিসে নেতৃত্ব দিয়েছেন। দুই বারের সহসভাপতি তিনি। মহাসচিব পদেও দায়িত্ব পালন করেছেন দুই বার। এবার ‘ওয়ান টিমে’র নেতৃত্বে দেওয়া রাসেল টি আহেমদ বলেন, আমি অনেক দিন বেসিস থেকে দূরে ছিলাম। বিগত কয়েক দিনে আমি লক্ষ করেছি, বেসিস সদস্যরাও বেসিস থেকে একটু দূরে। বেসিসের মেম্বারদের প্রত্যাশা বেসিস থেকে কমে গেছে। একটি ট্রেড অ্যাসোসিয়েশনকে সবসময় সদস্যবান্ধব হতে হয়। বেসিস তখনই বড় হবে যখন বেসিসের প্রতিটি মেম্বার বড় হবে। তাদের ব্যবসা যদি বড় হয় তাহলেই বেসিস বড় হবে। সেই সঙ্গে আইসিটি ইন্ড্রাস্টিও বড় হবে। প্রথমত, আমাদের ইলেকশনের যে স্লোগনটা আমরা দিয়েছি— ‘এভরি মেম্বার ম্যাটারস’— এটি কেবল একটি স্লোগান নয়, এটি আমাদের ওয়ান টিমের ১০ জন সদস্যই মনেপ্রাণে বিশ্বাস করি।

বিজ্ঞাপন

তিনি বলেন, ওয়ান টিমের সদস্যরা আমরা যখন নির্বাচনে এলাম, আমরা প্রথমেই একটা বিষয় দেখেছি— প্রত্যেকেই নিজ নিজ ব্যবসায় সফল। তাদের পায়ের নিচে শক্ত মাটি আছে। আপনার ঘর ঠিক থাকলে তখনই আপনি সমাজের কাজে আসতে পারবেন। দ্বিতীয়ত, বেসিস সদস্য কোম্পানিগুলো অনেক ডাইভারসিফাইড কাজ করে। কেউ কোর সফটওয়্যার বানায়, কেউ আইটিইএস নিয়ে কাজ করে, আবার কেউ ডটকম নিয়েও কাজ করে। আবার কারও টার্গেট হচ্ছে লোকাল মার্কেট, কারও ইন্টারন্যাশনাল মার্কেট। কেউ আবার সরকারি পর্যায়ে কাজ করে। এই ডারভারসিফিকেশন আমরা আমাদের টিমে নিয়ে এসেছি। এখন এই টিমকে নিয়ে আমরা এখানে কিছু দিতে এসেছি, আমরা এখানে কাজ করতে এসেছি, পারফর্ম করতে এসেছি। বেসিস ও আইসিটি ইন্ড্রাস্ট্রিকে পরবর্তী পর্যায়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য আমরা এসেছি।

আরও পড়ুন- কাজ পাওয়ার ক্ষেত্রে দেশীয় প্রতিষ্ঠানের জন্য লড়বেন রেজওয়ানা

নির্বাচনে জয় পেলে ইশতেহার নিয়ে সদস্য কোম্পানিগুলোর কাছে জবাবদিহিতা করতে চান রাসেল টি আহমেদ। তিনি বলেন, বেসিসকে পরবর্তী ধাপে উত্তরণ করার জন্য আমরা নির্বাচনি ইশতেহার দিয়েছি। নির্বাচনের সময় আমরা সবাই অনেক অনেক কথা বলি— আমি এটা করব, সেটা করব। বছরের পর বছর এটাই হয়। তারপর আর সদস্যদের সঙ্গে কারও কোনো যোগাযোগ থাকে না। এটি সদস্যদের একটি বড় অভিযোগ। করোনার সময় যেমন অন্য খাতগুলো প্রণোদনা পেল, আমরা পেলাম না— এই ক্ষোভও আছে। তাই অনেক কথা না বলে বেসিস বোর্ডকে আমি স্বচ্ছ রাখতে চাই, যদি আমরা নির্বাচিত হই। দ্বিতীয়ত, আমরা অ্যাকাউন্টেবল হতে চাই। তার মানে আমরা স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে চাই।

তিনি বলেন, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার জন্য দুই বছর লম্বা সময়, আবার ভালো কাজ করার জন্যও যথেষ্ট সময়, যদি আমাদের সদিচ্ছা থাকে, যদি আমাদের সঠিক আগ্রহ থাকে। আমাদের এই ১০ জন টিম মেম্বারের মধ্যেই এই ভালো করার ক্ষুধাটি আছে। এ কারণেই আমরা নিজেদের জবাবদিহিতার আওতায় আনতে ১০০ দিন করে এগিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি। আমরা প্রায় ৭২০ দিন পাব। ৭২০ দিনে আমরা সাতটি ১০০ দিন পাব। তাহলে প্রতি ১০০ দিনের একটি টার্গেট দিই। প্রথম ১০০ দিনের টার্গেট আমরা আমাদের ইশতেহারে উল্লেখ করেছি। প্রতি ১০০ দিন পর পর আমরা মেম্বারের সামনে বসব, আমরা কতটুকু পারলাম এবং পরবর্তী ১০০ দিন আমরা কী করব— এ বিষয়গুলোকে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার ভেতরে রাখতে চাই। আমরা যে প্রতিশ্রুতিগুলো দিয়ে এসেছি, সদস্যরা সেগুলো মাপকাঠি দিয়ে পরিমাপ করবেন যে আমরা ভালো করতে পারছি কি না।

নির্বাচনি ইশতেহারে বাস্তব লক্ষ্য নেওয়া হয়েছে জানিয়ে এই প্যানেল নেতা বলেন, আমি কোনো অমূলক বা অপ্রাসঙ্গিক কথা বলতে চাই না। অলীক স্বপ্নও দেখাতে চাই না। আমি বাস্তবততায় আসতে চাই। বাস্তবতায় মনে হয়েছে কিছু চ্যালেঞ্জ আছে। সেই চ্যালেঞ্জগুলো কতটুকু অতিক্রম করা যাবে, প্রথম ১০০ দিনে কয়টি কাজ করতে পারব— এ বিষয়গুলো মাথায় রেখেই আমরা প্রতিশ্রুতি দিয়েছি। আমরা বিশ্বাস করি, বেসিসের একটি বোর্ড— তাদেরও বস আছে। আর সেই বস হচ্ছেন সদস্যরা। বোর্ডকে বেসিস সদস্যদের কাছে জবাবদিহি করতে হবে। আমরা এ জন্য ১০০ দিনের করে প্ল্যান করছি। আমাদের দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনাও আছে। সেই সঙ্গে প্রতি ১০০ দিনের কার্যক্রমও রয়েছে।

করোনাভাইরাস মহামারিতে তথ্যপ্রযুক্তি খাত প্রণোদনা পায়নি— এ তথ্য তুলে ধরে তথ্যপ্রযুক্তি খাতের এই উদ্যোক্তা বলেন, প্রণোদনা তো আসলে হয়নি। আমি তো বোর্ডে বসিনি। সরকারের প্রণোদনার সময় চলে গেছে। সেই প্রণোদনা বেসিস মেম্বাররা পায়নি। সেটি বর্তমান বোর্ডের বিশাল একটি ব্যর্থতা। সেটি মেনে নিতেই হবে। এখন আমরা এসে সেই প্রণোদনার ব্যবস্থা করতে পারব কি না, এটি নিয়ে আমরা সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ করব। জানার চেষ্টা করব এ বিষয়ে সরকারের অবস্থান কী। সে কারণে এ বিষয়টি নিয়ে এখনই কোনো প্রতিশ্রুতি দিতে পারব না।

আরও পড়ুন- বেসিসকে আরও শক্ত ভিত্তির ওপর দাঁড় করাতে চাই: হিমিকা

ফ্রিল্যান্স আউটসোর্সিং যারা করে, দেশে পেপ্যাল না থাকায় তাদের সমস্যার মুখে পড়তে হয়। এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে সারাবাংলাকে রাসেল টি আহমেদ বলেন, ‘এর আগের মেয়াদে যখন বোর্ডে ছিলাম, তখনো পেপ্যালের সমস্যা ছিল। আমি নিজেই পেপ্যালের সঙ্গে কথা বলেছিলাম। পেপ্যাল তখন আমাদের মার্কেটকে ছোট মনে করত। সেটি আজ থেকে ৮ বছর আগের কথা। আজ ৮ বছর পরে এসে ফের বিবেচা করতে হবে, বিষয়টি এখন কোন জায়গায় আছে। নির্বাচিত হলে আমি এটি নিয়ে কাজ করব।

বেসিসের কিছু সদস্যই কেবল সরকারি কাজ পায়— এমন অভিযোগের বিষয়ে দৃষ্টি আকষর্ণ করলে ওয়ান টিমের নেতৃত্বে থাকা রাসেল বলেন, ‘কোনো সিন্ডেকেটই তো ভালো না। যেকোনো সরকারি কাজে নিরপেক্ষতা নিশ্চিত করতে হবে। সরকারি কাজের কিছু বিষয় আছে। প্রথমত, সরকারের নীতির্নিধারণী জায়গায় আমাদের কাজ করতে হবে, যেন স্থানীয় বাজার সম্প্রসারিত হয়। একইসঙ্গে আন্তর্জাতিক বাজারও সম্প্রসারিত হয়। সরকারি কাজও যেন আইসিটি খাতে বৃদ্ধি পায়, এটি কিন্তু নীতিমালার বিষয়। কাজটি যখন প্রতিযোগিতার মাধ্যমে হয়, দরপত্রের মাধ্যমে হয়, স্বচ্ছভাবেই সরকার তার ক্রয় সম্পাদন করে। আমরা চেষ্টা করব, আমাদের বোর্ড থেকে সেই ক্রয়প্রক্রিয়াটি যেন সর্বাপেক্ষা নিরপেক্ষ থাকে।

তিনি বলেন, আমরা সবাই ব্যবসায়ী। বেসিস ব্যবসায়ীদের সংগঠন। আমরা সবাই তো ব্যবসাই করতে এসেছি। সেই ব্যবসায় যেন কোনো ধরনের পক্ষপাতিত্ব না হয়। সিন্ডকেট শব্দটা কখনই ভালো না। আমি অন্তত শক্তভাবে এটি মোকাবিলা করার চেষ্টা করব। সেটি আপনি যখন লিখবেন, আমার অনেকগুলো ভোট চলে যাবে যে রাসেল ভাই সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে কথা বলছে। তাহলে ওই গ্রুপ হয়তো আমাকে আর ভোট দেবে না। কিন্তু তাতে আমি ভীত হওয়ার মানুষ না। আমি যেটি বলব, সেটি আমার বেশিরভাগ সদস্যের স্বার্থে বলব। আমরা নিরপেক্ষতা নিশ্চিত করার সর্বোচ্চ চেষ্টা করব। আমাদের লক্ষ্যই হচ্ছে প্রতিটি সদস্যকে সমানভাবে বিবেচনা করা। বোর্ডে আসতে পারলে আমি একজন পরিচালক হলেও আমি নিজে কিন্তু বেসিসের এক জন সাধারণ সদস্যও। সবাই আমরা ব্যবসায়ী— কেউ ছোট, কেউ মাঝারি, কেউ বড়। সবার স্বার্থ রক্ষা করাই বোর্ডের কাজ। নির্বাচিত হলে সব সদস্যদের স্বার্থ রক্ষা করতে চাই, জবাবদিহিতামূলক বোর্ড গঠন করতে চাই।

আরও পড়ুন- বেসিস নির্বাচনে তারুণ্যের হাতছানি

বেসিসের বিলুপ্ত হতে যাওয়া বোর্ডের সমালোচনা করে রাসেল টি আহমেদ আরও বলেন, ‘বর্তমান বোর্ড সাড়ে তিন-চার বছর ছিল। কী কারণে ছিল, তারা বলতে পারবে। করোনার অজুহাত দেওয়া হয়। করোনার সময় বিজিএমইএ’র নির্বাচন হয়েছে, এফবিসিসিআইয়ের নির্বাচন হয়েছে। করোনা চলে যাওয়ার পরও বর্তমান বোর্ড নির্বাচন দেয়নি। কোর্টের রায়ে বাধ্য হয়ে নির্বাচন দিয়েছে। আমরা ১ হাজার মেম্বারের কাছে প্রচারণা চালানোর জন্য সময় পেয়েছি মাত্র ১২ দিন। ৩০০ সদস্যকে ভোটার করা হয়নি। যে ৩০০ সদস্য গত ৫ থেকে ১০ বছর ধরে বেসিসকে ফি দিয়ে আসছে, বেসিস চলেছে তাদের ফি দিয়ে, অথচ তারা ভোটার তালিকা থেকে বাদ পড়েছে অল্প সময়ের মধ্যে চাঁদা দিতে না পারায়! এই যে এতগুলো অনিয়ম, এত বছর পর নির্বাচন এলো, তারপরও আমি কিন্তু ইতিবাচকভাবে নির্বাচন বরণ করে নিয়েছি। এটি একটি উৎসব। আমরা সবাই মিলে নির্বাচন করব। কিন্তু সাড়ে তিন বছরে আমরা বারবার লক্ষ করেছি— বেসিস বোর্ডের কাউকে খুঁজে পাওয়া যায় না, কোথাও খুঁজে পাওয়া যায় না; না সোস্যাল মিডিয়ায়, না ফোন করলে। সদস্যদের একটি প্ল্যাটর্ফম আছে, সেখানেও ইসি সদস্যরা কোনো কথা বলেন না। তাদের প্রশ্ন করলে বছরের পর বছর উত্তর দেন না। আমি সেই জায়গাটিও নিশ্চিত করতে চাই, আমরা বোর্ড এলে জবাবদিহিতার আওতায় থাকব।

রাসেল টি’র ওয়ান টিমের ১০ সদস্যের প্যানেলে সাধারণ ক্যাটাগিরতে পরিচালক পদে আরও লড়ছেন— গিগা টেক লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও বেসিসের সাবেক পরিচালক সামিরা জুবেরী হিমিকা, স্টার কম্পিউটার সিস্টেমস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও রেজওয়ানা খান, টেকনোগ্রাম লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও এ কে এম আহমেদুল ইসলাম বাবু, এনরুট ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও আবু দাউদ খান, চালডাল লিমিটেডের প্রতিষ্ঠাতা ও সিওও জিয়া আশরাফ, জামান আইটির চেয়ারম্যান ও সিইও জামান খান, মাইন্ডল্যাবজের ব্যবস্থাপনা অংশীদার ও সিইও সুজাদুর রহমান। এছাড়া অ্যাসোসিয়েট ক্যাটাগরিতে  রয়েছেন ড্রিমার্জ ল্যাব লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও তানভীর হোসেন খান এবং  অ্যাফিলিয়েট ক্যাটাগরিতে পাঠাও লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও ফাহিম আহমেদ।

বেসিস নির্বাহী পরিষদ ২০২২-২০২৩-এর নির্বাচনে ভোট নেওয়া হবে আগামী ২৬ ডিসেম্বর, গুলশানে বাংলাদেশ শুটিং স্পোর্টস ফেডারেশনে। সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত চলবে ভোটগ্রহণ। নির্বাচনে এবার মোট ভোটার ৮৭৬ জন। এর মধ্যে সাধারণ ভোটার ৬৫৪ জন, অ্যাসোসিয়েট ১৮২ জন, অ্যাফিলিয়েট ৩৭ জন ও আন্তর্জাতিক ভোটার তিন জন। নির্বাচনে সাধারণ সদস্যপদে লড়ছেন ২৪ জন, অ্যাসোসিয়েট পদে দুই জন, অ্যাফিলিয়েট পদে দুই জন এবং আন্তর্জাতিক পদে একজন। আন্তর্জাতিক পদে অন্য কোনো প্রার্থী না থাকায় সৈয়দ এম কামাল বিনা প্রতিন্দ্বিতায় নির্বাচিত হবেন। ফলে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর সংখ্যা ২৮ জন।

সারাবাংলা/ইএইচটি/টিআর

টিম ওয়ান টিম ক্রিয়েটিভ বেসিস নির্বাচন রাসেল টি আহমেদ

বিজ্ঞাপন

আরো

সম্পর্কিত খবর