বাংলাদেশে শিক্ষিত যুবসম্প্রদায়ের প্রত্যাশা, হতাশা ও করণীয়
২৯ আগস্ট ২০২৪ ১৩:৪৫
বাংলাদেশের শিক্ষিত যুবসম্প্রদায়ের প্রত্যাশা দেশের সামগ্রিক উন্নয়ন ও ভবিষ্যৎ গড়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। বর্তমান যুগে, যেহেতু যুবকরা শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের মাধ্যমে শক্তিশালী এবং সক্ষম হচ্ছে, তাদের প্রত্যাশা এবং দাবি অনেকটাই পরিবর্তিত হয়েছে। এই প্রত্যাশাগুলি তাদের জীবনের বিভিন্ন দিক এবং জাতীয় উন্নয়নের প্রেক্ষাপটে প্রভাব ফেলছে।
প্রথমত, শিক্ষিত যুবসম্প্রদায় উন্নত শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের সুযোগের প্রতি একটি মূলে প্রত্যাশা রাখে। তারা এমন একটি শিক্ষা ব্যবস্থা চায় যা তাদের দক্ষতা এবং জ্ঞানকে উন্নত করে এবং ভবিষ্যতের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার জন্য প্রস্তুত করে। তারা একাডেমিক শিক্ষা ছাড়াও আধুনিক প্রযুক্তি, বিজ্ঞান, এবং পেশাগত প্রশিক্ষণের ওপর গুরুত্ব আরোপ করে। এই ধরনের প্রশিক্ষণ ও শিক্ষা তাদের কর্মসংস্থান এবং উদ্যোক্তা সক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করবে। শিক্ষিত যুবকরা আরও চায় যে শিক্ষা ব্যবস্থার মধ্যে বাস্তব জীবনের সমস্যাগুলোর সমাধান, সৃজনশীল চিন্তা, এবং প্রযুক্তিগত দক্ষতার বিকাশ ঘটানো হোক।
দ্বিতীয়ত, যুবসম্প্রদায় কর্মসংস্থানের সুযোগ বৃদ্ধি এবং ভালো চাকরির পরিবেশের প্রতি জোরালো প্রত্যাশা করে। বর্তমান যুব সমাজের বেশিরভাগই একটি স্বচ্ছ এবং ন্যায্য কর্মসংস্থান ব্যবস্থার জন্য দাবি করে, যেখানে তাদের দক্ষতা এবং শিক্ষার প্রতি পূর্ণ মূল্য দেওয়া হবে। তারা প্রাথমিক, মাধ্যমিক এবং উচ্চশিক্ষার পর পর্যাপ্ত কর্মসংস্থান সুযোগ, স্টার্টআপ এবং উদ্যোক্তা প্রোগ্রামের প্রবর্তন চায়। একইভাবে, যুবকরা মেধা ভিত্তিক চাকরি, বৈশ্বিক মানের প্রশিক্ষণ, এবং দক্ষতার উপর নির্ভরশীল উন্নত কর্মপরিবেশের প্রত্যাশা করে থাকে।
তৃতীয়ত, সমাজে একটি সুবিচারপূর্ণ ও সমতামূলক পরিবেশ নিশ্চিত করার জন্য যুবসম্প্রদায় প্রতিবন্ধকতা দূর করার এবং বৈষম্য হ্রাসের জন্য কাজ করার প্রত্যাশা রাখে। তারা একটি সমাজ চায় যেখানে ধর্ম, জাতি, লিঙ্গ এবং সামাজিক অবস্থান নির্বিশেষে সকলের জন্য সমান সুযোগ রয়েছে। যুবকরা সমাজে সামাজিক ন্যায়বিচার এবং মানবাধিকার সংরক্ষণের গুরুত্ব বুঝতে পারে এবং প্রত্যাশা করে যে সরকার ও সমাজ এ ব্যাপারে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করবে।
চতুর্থত, যুবসম্প্রদায়ের একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রত্যাশা হল পরিবেশ এবং জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় সক্রিয় অংশগ্রহণ। বর্তমান তরুণ প্রজন্ম পরিবেশ সংরক্ষণের বিষয়ে সচেতন এবং তারা পরিবেশবান্ধব নীতি ও কার্যক্রমের জন্য চাপ দিচ্ছে। তারা যে পরিবেশগত চ্যালেঞ্জগুলি সামনে রয়েছে, যেমন জলবায়ু পরিবর্তন, বনায়ন হ্রাস, এবং দূষণ, সেগুলির সমাধানে সক্রিয় অংশগ্রহণ করতে চায়। এই উদ্দেশ্যে, তারা সরকার এবং প্রতিষ্ঠানগুলির নিকট কার্যকর পরিবেশ নীতির এবং পরিকল্পনার দাবি জানাচ্ছে।
পঞ্চমত, যুবসম্প্রদায় রাজনৈতিক ও সামাজিক অংশগ্রহণে আরও বেশি সক্রিয় হতে চায়। তারা একটি অংশগ্রহণমূলক গণতন্ত্রের জন্য কাজ করছে, যেখানে তাদের মতামত এবং দাবির মূল্যায়ন করা হবে। যুব সমাজ সমাজসেবায়, স্থানীয় রাজনীতিতে, এবং জাতীয় উন্নয়ন প্রকল্পগুলিতে অংশগ্রহণের মাধ্যমে তাদের ভূমিকা এবং প্রভাব বিস্তার করতে চায়। তারা চায় যে রাজনৈতিক প্রক্রিয়ায় তাদের অংশগ্রহণ এবং মতামত গ্রহণযোগ্যতা অর্জন করবে।
যুবসম্প্রদায় একটি উদ্ভাবনী এবং প্রযুক্তি নির্ভর ভবিষ্যতের প্রত্যাশা রাখে। তারা আধুনিক প্রযুক্তির সাথে তাল মিলিয়ে চলতে এবং নতুন প্রযুক্তিগত উদ্ভাবনগুলির সুবিধা গ্রহণ করতে চায়। তারা একটি ডিজিটাল সমাজ গড়তে আগ্রহী, যেখানে প্রযুক্তি ব্যবহার করে জীবনযাত্রার মান উন্নত করা যাবে এবং নতুন নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচিত হবে।
বাংলাদেশে শিক্ষিত যুবসম্প্রদায়ের এই প্রত্যাশাগুলি দেশের সামগ্রিক উন্নয়নের জন্য একটি শক্তিশালী ভিত্তি তৈরি করতে পারে। তাদের শিক্ষার উন্নয়ন, কর্মসংস্থান সুযোগ, সামাজিক ন্যায়বিচার, পরিবেশ সংরক্ষণ, রাজনৈতিক অংশগ্রহণ এবং প্রযুক্তি ব্যবহারের প্রতি প্রতিশ্রুতি সমাজ এবং দেশের ভবিষ্যৎকে একটি উজ্জ্বল দিশায় নিয়ে যেতে সহায়ক হতে পারে। যুবসম্প্রদায়ের এই প্রত্যাশাগুলি পূরণ করার মাধ্যমে একটি উন্নত, সমতামূলক এবং প্রযুক্তি সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়া সম্ভব।
অপরদিকে, বাংলাদেশে শিক্ষিত যুবসম্প্রদায়ের হতাশা দেশের সামাজিক ও অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপটে এক গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা। এই হতাশা বিভিন্ন কারণে সৃষ্টি হচ্ছে, যা তাদের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা, কর্মজীবন এবং সামাজিক জীবনে গভীর প্রভাব ফেলছে।
প্রথমত, কর্মসংস্থান সঙ্কট বাংলাদেশের শিক্ষিত যুবকের প্রধান হতাশার কারণ। যদিও অনেক যুবক উচ্চতর শিক্ষা অর্জন করেছে, তারা সঠিক কর্মসংস্থানের সুযোগ পাচ্ছে না। উচ্চ শিক্ষা লাভ করার পরও বেকারত্ব একটি প্রকট সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। যুবকরা দক্ষতা ও জ্ঞান অর্জন সত্ত্বেও, শ্রম বাজারে প্রতিযোগিতা, অভিজ্ঞতার অভাব এবং সীমিত চাকরির সুযোগের কারণে হতাশায় ভুগছে। অনানুষ্ঠানিক চাকরি বাজার এবং কম বেতনের কাজের কারণে তাদের উচ্চশিক্ষার মূল্যায়ন হচ্ছে না, যা তাদের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনায় বাধা সৃষ্টি করছে।
দ্বিতীয়ত, সামাজিক ন্যায়বিচার এবং বৈষম্য নিয়েও হতাশা রয়েছে। বাংলাদেশে সামাজিক বৈষম্য, লিঙ্গ বৈষম্য এবং জাতিগত বৈষম্য একটি বড় সমস্যা। শিক্ষিত যুবকরা সমান সুযোগ এবং ন্যায্য সামাজিক পরিবেশের প্রত্যাশা করে, কিন্তু বাস্তবে তারা অনেকসময় বৈষম্য ও সামাজিক বাধার সম্মুখীন হয়। নারীদের এবং প্রান্তিক জনগণের জন্য সুযোগের অভাব তাদের হতাশার একটি বড় কারণ। এ ছাড়া, সমাজে দুর্নীতি ও বৈষম্য বর্তমান অবস্থার উন্নতির পথে একটি বড় বাধা।
তৃতীয়ত, রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা এবং দুর্নীতি শিক্ষিত যুব সম্প্রদায়ের হতাশার আরেকটি কারণ। বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা, দুর্নীতি এবং স্বজনপ্রীতির ফলে যুবকরা কর্মসংস্থান ও সামাজিক সুযোগে বাধা অনুভব করে। তারা একটি স্বচ্ছ, ন্যায্য এবং কার্যকর রাজনৈতিক ব্যবস্থার জন্য দাবি জানায়, কিন্তু রাজনৈতিক প্রক্রিয়া ও প্রশাসনিক অব্যবস্থাপনার কারণে তাদের প্রত্যাশা পূর্ণ হচ্ছে না। এই ধরনের রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক সমস্যাগুলি যুবকদের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা এবং অর্থনৈতিক সম্ভাবনাকে বাধাগ্রস্ত করছে।
চতুর্থত, দুর্বল অবকাঠামো এবং সেবার অভাবও হতাশার একটি কারণ। গ্রামীণ ও প্রত্যন্ত অঞ্চলে শিক্ষিত যুবকরা প্রয়োজনীয় অবকাঠামো এবং সেবার অভাবের কারণে তাদের দক্ষতা ব্যবহার করতে পারছে না। উন্নত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, এবং প্রযুক্তি সুবিধার অভাব তাদের উন্নয়ন এবং উন্নত কর্মসংস্থান অর্জনের পথে বাধা সৃষ্টি করছে। শহরকেন্দ্রিক সুযোগ সুবিধার কারণে গ্রামীণ যুবকদের অবহেলা করা হচ্ছে, যা তাদের হতাশা বাড়াচ্ছে।
পঞ্চমত, জীবনযাত্রার মান উন্নত করতে যেসব সুযোগ ও সমর্থন প্রয়োজন, তা তাদের হাতে নেই। যেমন স্বাস্থ্যসেবা, আবাসন, এবং মানসম্মত শিক্ষা প্রাপ্তির ক্ষেত্রে সমস্যা রয়েছে। শিক্ষিত যুবকরা এই মৌলিক সুবিধাগুলির অভাবে হতাশায় ভুগছে, যা তাদের জীবনের গুণগত মান উন্নয়নের পথে বাধা সৃষ্টি করছে। যুব সম্প্রদায় আশা করে যে সরকার এবং নীতি নির্ধারকরা তাদের জীবনের মৌলিক প্রয়োজনীয়তা পূরণে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করবে।
বাংলাদেশে শিক্ষিত যুবসম্প্রদায়ের হতাশা কাটিয়ে উঠতে এবং তাদের সম্ভাবনাকে পূর্ণভাবে বাস্তবায়িত করতে কিছু গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ গ্রহণ করা প্রয়োজন। এই পদক্ষেপগুলি যুবকদের আত্মবিশ্বাস, ক্ষমতায়ন, এবং দেশের উন্নয়নে কার্যকর ভূমিকা পালনে সহায়তা করবে। নিম্নলিখিত করণীয়গুলো বাস্তবায়িত হলে, যুবসম্প্রদায়ের হতাশা কমানো সম্ভব হবে এবং তাদের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল হবে।
প্রথমত, কর্মসংস্থান সুবিধা বৃদ্ধি প্রয়োজন। সরকার ও বেসরকারি খাতকে যৌথভাবে কর্মসংস্থান সুযোগ তৈরি করতে হবে। এতে নতুন শিল্প, ব্যবসা উদ্যোগ, এবং স্টার্টআপের জন্য উৎসাহিত করা উচিত। বিভিন্ন প্রশিক্ষণ ও দক্ষতা উন্নয়ন প্রোগ্রামের মাধ্যমে যুবকদের বর্তমান শ্রম বাজারের চাহিদার সাথে সঙ্গতিপূর্ণ দক্ষতা অর্জন নিশ্চিত করতে হবে। এছাড়াও, কর্মসংস্থান নীতি এবং পরিকল্পনার উন্নতি করতে হবে যাতে যুবকরা মেধা ও দক্ষতার ভিত্তিতে চাকরি পেতে পারে।
দ্বিতীয়ত, সামাজিক ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সরকার এবং সামাজিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে বৈষম্য কমাতে এবং সমতার সুযোগ নিশ্চিত করতে উদ্যোগ নিতে হবে। নারীদের, প্রান্তিক গোষ্ঠী এবং ক্ষতিগ্রস্ত জনগণের জন্য বিশেষ প্রকল্প এবং কর্মসূচি গঠন করা উচিত। সামাজিক ন্যায়বিচার এবং বৈষম্য হ্রাসের জন্য কার্যকর নীতি এবং আইন প্রণয়ন করতে হবে এবং তাদের বাস্তবায়ন নিশ্চিত করতে হবে।
তৃতীয়ত, রাজনৈতিক এবং প্রশাসনিক সংস্কার করতে হবে। একটি স্বচ্ছ ও ন্যায্য রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে যেখানে দুর্নীতি এবং স্বজনপ্রীতি কমানো যাবে। সরকারের প্রতি জনসাধারণের আস্থা বাড়াতে কার্যকর ও স্বচ্ছ প্রশাসনিক ব্যবস্থা তৈরি করতে হবে। রাজনৈতিক অংশগ্রহণের সুযোগ বৃদ্ধির মাধ্যমে যুবকরা তাদের মতামত ও দাবিগুলি তুলে ধরতে পারবে, যা তাদের হতাশা কমাতে সাহায্য করবে।
চতুর্থত, অবকাঠামো উন্নয়ন এবং মৌলিক সেবার প্রাপ্যতা নিশ্চিত করতে হবে। গ্রামীণ ও শহরতলির এলাকায় উন্নত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, স্বাস্থ্যসেবা, এবং প্রযুক্তি সুবিধার উন্নয়ন করতে হবে। যুবকদের সৃজনশীলতা এবং দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজনীয় অবকাঠামো এবং সেবার ব্যবস্থা করা উচিত। এই ব্যবস্থাগুলি তাদের সক্ষমতা বৃদ্ধি করবে এবং কর্মসংস্থানে প্রবেশাধিকার সহজ করবে।
পঞ্চমত, জীবনযাত্রার মান উন্নয়নের জন্য কার্যকর নীতি গ্রহণ করা দরকার। যুবকদের জন্য স্বাস্থ্য, আবাসন, এবং অন্যান্য মৌলিক সুবিধা নিশ্চিত করতে হবে। সরকারি এবং বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোকে একত্রিতভাবে কাজ করে যুবকদের মৌলিক চাহিদাগুলি পূরণ করতে হবে। উচ্চ জীবনমান নিশ্চিত করতে তাদের সামাজিক এবং আর্থিক সমর্থন প্রদান করতে হবে।
ষষ্ঠত, উদ্যোক্তা উন্নয়ন এবং সামাজিক উদ্যোগে অংশগ্রহণ বাড়াতে হবে। যুবকদের উদ্যোক্তা হতে এবং নতুন উদ্যোগে বিনিয়োগ করতে উৎসাহিত করতে হবে। উদ্যোক্তা প্রশিক্ষণ, আর্থিক সহায়তা, এবং প্রযুক্তি সংক্রান্ত সমর্থন প্রদান করে তাদের উদ্যোগকে সমর্থন করতে হবে। এছাড়াও, সামাজিক উদ্যোগ এবং স্বেচ্ছাসেবী কার্যক্রমে অংশগ্রহণের মাধ্যমে তাদের সমাজসেবায় যুক্ত করা উচিত, যা তাদের দায়িত্ববোধ ও সমাজে প্রভাব ফেলার সুযোগ দেবে।
যুবকদের জন্য মানসিক স্বাস্থ্য সমর্থন নিশ্চিত করা দরকার। হতাশা এবং মানসিক চাপে ভোগা যুবকদের জন্য বিশেষ পরামর্শ সেবা, থেরাপি এবং মনস্তাত্ত্বিক সহায়তা প্রদান করতে হবে। মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যাগুলি মোকাবিলায় সচেতনতা বৃদ্ধি এবং সহজলভ্য সেবা নিশ্চিত করা জরুরি।
বাংলাদেশে শিক্ষিত যুবসম্প্রদায়ের হতাশা কাটিয়ে উঠতে এই পদক্ষেপগুলো গ্রহণ করলে, তারা একটি আরও উজ্জ্বল ও সম্ভাবনাময় ভবিষ্যৎ দেখতে পারবে। যুবকদের ক্ষমতায়ন এবং তাদের সমস্যা সমাধানে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা আমাদের জাতীয় অগ্রগতির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
লেখক: সহকারী অধ্যাপক, সমাজবিজ্ঞান বিভাগ, তেজগাঁও কলেজ, ঢাকা
সারাবাংলা/এসবিডিই
বাংলাদেশে শিক্ষিত যুবসম্প্রদায়ের প্রত্যাশা- হতাশা ও করণীয় মুক্তমত মো. বজলুর রশিদ