গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত আছে বলেই দেশে উন্নয়ন হচ্ছে
২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ ১৫:৫৯
গত ১৫ বছরে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা এবং তার চর্চা অব্যাহত রাখার মাধ্যমে বাংলাদেশের আর্থসামাজিক কাঠামোর অভূতপূর্ব উন্নয়ন হয়েছে। শনিবার (২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪) রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে বক্তব্যকালে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা বলেন, দেশে গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত আছে বলেই আর্থ-সামাজিক উন্নতি হচ্ছে। তার মতে, ২০০৯ থেকে এ পর্যন্ত যদি হিসেব করা হয়, তাহলে আজকে দেশের যে আর্থ-সামাজিক উন্নতি হচ্ছে, সেটা গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত আছে বলেই। একটা স্থিতিশীল পরিবেশ আছে বলেই এটা সম্ভব হয়েছে। তিনি বলেন, আজকে দেশের আর্থ-সামাজিক যে উন্নতিটা হচ্ছে, সেটা গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত আছে বলে এবং একটা স্থিতিশীল পরিবেশ আছে বলেই এটা সম্ভব হয়েছে। আজকে প্রমাণিত সত্য যে, মানুষের জীবনে ন্যায় বিচার প্রাপ্তি, আর্থ-সামাজিক উন্নতি, এটা একমাত্র হতে পারে যখন মানুষের মৌলিক চাহিদা পূরণ করার সুযোগ হয় এবং দেশটা উন্নয়নের পথে এগিয়ে যেতে পারে।
প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার যাদুকরী নেতৃত্বে বাংলাদেশের জন্য গণতন্ত্রের ধারাবাহিকতা এবং উন্নয়নের ধারাবাহিকতা দুটি সহগামী শব্দবন্ধে পরিণত হয়েছে। বিশ্বব্যাংকের মতে, বর্তমান বাংলাদেশ বিশ্বব্যাপী দ্রুততম বর্ধনশীল অর্থনীতির মধ্যে একটি। বাংলাদেশের জনসংখ্যাগত লাভ (ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ড), শক্তিশালী তৈরি পোশাক (আরএমজি) রপ্তানি এবং স্থিতিশীল সামষ্টিক অর্থনৈতিক অবস্থার দ্বারা সমর্থিত। কিন্তু সবচেয়ে যেটি অপরিহার্য তা হচ্ছে বাংলাদেশের গণতন্ত্রের ধারাবাহিকতা, যা দেশটির উন্নয়নকে টেকসই আকারে এগিয়ে নিচ্ছে। এ সবই বাংলাদেশের গণতন্ত্রের ধারাবাহিকতার ফসল। গণতন্ত্রের ধারাবাহিকতার কারণেই বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের দিকে অবিস্মরণীয় সফলতা অর্জনে সক্ষম হয়েছে। পদ্মা বহুমুখী সেতু, কর্ণফুলী টানেল, ঢাকা মেট্রোরেল এবং রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্প প্রভৃতি মেগা প্রকল্প বহির্বিশ্বে বাংলাদেশের সক্ষমতার উজ্জ্বল স্বাক্ষর রেখেছে। এছাড়া খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করে বিদেশে খাদ্য রপ্তানি, সন্ত্রাস ও জঙ্গি দমনে সফলতা অর্জন, করোনা বৈশ্বিক মহামারির মধ্যেও অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির অগ্রগতি অব্যাহত থাকা বিশ্ব পরিমণ্ডলে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করেছে। আরো সুনির্দিষ্ট করে বলা যেতে পারে, গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত বঙ্গবন্ধুর সরকার ১৯৭২ থেকে ১৯৭৫ সালের মধ্যআগস্ট পর্যন্ত মাত্র সাড়ে তিন বছর ক্ষমতায় থাকাকালে গণতন্ত্র ও সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশের পুনর্গঠন তথা উন্নয়নের জন্য বিস্ময়করভাবে গুরুত্বপূর্ণ সফলতা অর্জন করেছিল। বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার পর গণতন্ত্র, আইনের শাসন ও উন্নয়ন তথা মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য লড়াই সংগ্রাম করে নির্বাচিত হয়ে ১৯৯৬ থেকে ২০০১ এবং ২০০৯ থেকে অদ্যাবধি বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সরকারের অভূতপূর্ব সফলতা বাংলাদেশকে ‘উন্নয়নের রোল মডেল’-এ পরিণত করেছে। এর সম্পূর্ণ বিপরীতে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শবিরোধী অগণতান্ত্রিক পন্থায় বলপ্রয়োগের মাধ্যমে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা দখলকারী পরপর দুজন সামরিক স্বৈরশাসক জেনারেল জিয়াউর রহমান, জেনারেল এরশাদ এবং নব্বইয়ের পরে খালেদা জিয়ার নেতৃত্বের বেসামরিক সরকারের সাম্প্রদায়িকতা ও পশ্চাৎপদতার শাসনামলগুলো ছিল অগণতান্ত্রিক এবং ‘উন্নয়ন হারানো’র শাসনামল।
সাম্প্রদায়িকতা ও জঙ্গিবাদের ওপর ভিত্তি করে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড পরিচালনাকারী সন্ত্রাসী সংগঠন বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের অধীনে গণতন্ত্র হয়েছিল পদদলিত। উন্নয়ন ছিলো নিছক দুঃস্বপ্ন। যার ফলে সন্ত্রাসী সংগঠন বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের শাসনামলে বাংলাদেশের উন্নয়নের চেহারা ছিল গণতন্ত্র ও উন্নয়নে বিশ্বাসী বর্তমান সময়ের আওয়ামী লীগ সরকারের উন্নয়ন অবস্থার সম্পূর্ণ বিপরীত। বাংলাদেশের মাথাপিছু আয় ছিলো অনেক কম, বেকারত্বের হার ছিলো অনেক বেশি, ছিনতাই, লুটপাট, রাহাজানি, মারামারি, সন্ত্রাসী, দূর্নীতি, ধর্ষণ, জঙ্গিবাদ ইত্যাদি ছিলো নিত্য নৈমেত্তিক বিষয়। জনজীবনে কোনো ধরনের নিরাপত্তা ও নিশ্চয়তা ছিলোনা। বাংলাদেশের রিজার্ভ ছিলো অনেক কম, বিদ্যুৎ সংকট, গ্যাস সংকট এসব ছিলো প্রতিদিনের সমস্যা। বিএনপি-জামায়াত জোট শাসনামলের বাংলাদেশের দূরাবস্থাই প্রমাণ করে যে বাংলাদেশের উন্নয়ন এবং তার ধারাবাহিকতা রক্ষায় গণতন্ত্রের প্রতিষ্ঠা ও তার ধারাবাহিকতা কতটা গুরুত্বপূর্ণ। গণতন্ত্রহীন বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের সময়ে বাংলাদেশের সামাজিক, রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক কোন স্থিতিশীলতা ছিলোনা। এখনো তারা আন্দোলনের নামে জ্বালাও পোড়াও করে দেশের স্থিতিশীল অবস্থাকে নষ্ট করে অস্থিতিশীলতা তৈরি করে পিছনের দরজা দিয়ে ক্ষমতায় আসতে সব ধরনের অপপ্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। গণতন্ত্রের প্রতিষ্ঠাতা ও তার ধারাবাহিকতা রক্ষাকারী আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে বাংলাদেশে উন্নয়নের যে ধারাবাহিকতাকে অর্জিত হয়েছে তাকে বাধাগ্রস্ত করতে নানাভাবে ষড়যন্ত্র ও চক্রান্ত করে যাচ্ছে।
অপরদিকে, বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের শাসনামলে দূর্নীতিতে ৫ বারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ এখন শেখ হাসিনা সরকারের নেতৃত্বে সামাজিক, রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক দিক দিয়ে স্থিতিশীল রাষ্ট্র হিসেবে বিশ্বে পরিচিতি লাভ করেছে। দারিদ্র্য ও ভঙ্গুর অর্থনীতির কারণে স্বাধীনতার পর বৈশ্বিক আলোচনায় ছিলো বাংলাদেশ। আর স্বাধীনতার ৫০ বছরে অভূতপূর্ব উন্নয়ন ও ভূরাজনীতি দেশটিকে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের মনোযোগের কেন্দ্রে নিয়ে এসেছে। বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফ তাদের ‘উন্নয়ন পোস্টার চাইল্ড’ হিসেবে বাংলাদেশকে তুলে ধরেছিলো। পশ্চিমা বিশ্বের তথাকথিত ‘বাস্কেট কেস’ তত্ত্ব উড়িয়ে দিয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার যাদুকরী নেতৃত্বে দেশটি এখন উন্নয়নের রোল মডেল।
স্বাধীনতা বিরোধী শক্তি বিএনপি-জামায়াতের কুশাসনে সামাজিক, রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিকভাবে বিপর্যস্ত বাংলাদেশ আজ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দক্ষ সাংগঠনিক নেতৃত্বের মাধ্যমে পৃথিবীর বুকে আত্মমর্যাদার সাথে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে। বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের শেষ বছর ২০০৬ সালের বাংলাদেশ এবং গত ১৫ বছরে আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে পরিচালিত বাংলাদেশ সম্পূর্ণ আলাদা। ২০০৬ সালের বাংলাদেশের উন্নয়নচিত্রের সাথে ২০২৩ সালের শেষ পর্যন্ত উন্নয়নচিত্রের তুলনামূলক বিশ্লেষপূর্বক দেখা যায় বিভিন্ন ক্ষেত্রে ৫ থেকে ৪০ গুণ এগিয়েছে আমাদের মাতৃভূমি গণতান্ত্রিক এই বাংলাদেশ। দুই আমলের অর্থনীতি, মানুষের জীবনমান উন্নয়ন, বিদ্যুৎ, শিক্ষা, কৃষি, যোগাযোগ অবকাঠামো, ডিজিটাল সেক্টরে উন্নয়ন চিত্র এসব কিছুতে হয়েছে অভাবনীয় পরিবর্তন। গণতন্ত্র ও জনসমর্থনে বিশ্বাসী আওয়ামী লীগ সরকারের একান্ত প্রচেষ্টায় গণতন্ত্রের প্রতিষ্ঠা এবং গণতান্ত্রিক চর্চার ধারাবাহিকতা রক্ষা অব্যাহত আছে বলেই বিগত বছরগুলোতে বাংলাদেশের এমন অভাবনীয় উন্নয়ন সম্ভব হয়েছে।
গণতন্ত্রের প্রতিষ্ঠাতা ও তার ধারাবাহিকতা রক্ষাকারী আওয়ামী লীগ সরকারের বিগত ১৫ বছরের অর্থনীতির বিভিন্ন অর্জনের তথ্য বিশ্লেষণ করলে দেখা যায় যে, ২০০৬ সালে দেশে প্রবৃদ্ধি ছিল ৫.৪০ শতাংশ কিন্তু ২০২৩ সালে করোনা প্রাদুর্ভাবের কারণে সাময়িক বাধাগ্রস্ত হওয়া সত্ত্বেও বেড়ে ২০২৩ সালে প্রবৃদ্ধি ৬ শতাংশ এবং পরের বছর সেটা বেড়ে ৭ শতাংশে পৌছাবে। ২০০৬ সালে মাথাপিছু আয় (নমিনাল) যেখানে ছিল ৫৪৩ মার্কিন ডলার, বিগত সময়ে ৫ গুণ বেড়ে ২০২৩ সালে মাথাপিছু আয় হয়েছে ২৭৯৩ মার্কিন ডলার এবং মাথাপিছু আয় (পিপিপি) ২০০৬ সালে ছিল ১৭২৪ এবং তা বিগত সময়ে তা ৫ গুণ বেড়ে ২০২৩ সালে ৮৭৭৯ মার্কিন ডলার হয়েছে। ২০০৬ সালে মূল্যস্ফীতি ছিল ১০ শতাংশ। ২০২১ সালে তা ছিল মাত্র ৫.৫ শতাংশ। বর্তমানে বিশ্ব অর্থনীতিতে মন্দাবস্থা বিরাজ করায় তার বিরূপ প্রভাবে বাংলাদেশের মুদ্রাস্ফীতি একটু বেশি মনে হলেও তা বিএনপির শাসনামলের চেয়েও কম এবং আইএমএফ এর গবেষণা বলছে তা এই বছরের শেষ দিকে ৭ শতাংশে নেমে আসবে। ২০০৬ সালে বাজেটের ছিল মাত্র ৬১ হাজার কোটি টাকা। আর তা ১২ গুণ বেড়ে ২০২৩ সালে বাজেটের আকার হয়েছে ৭ লাখ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকা। ২০০৬ সালে দেশে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ছিল মাত্র ০ দশমিক ৭৪৪ বিলিয়ন ডলার (১ বিলিয়ন ডলারের নিচে) বর্তমানে ৩৩ গুণ বৃদ্ধি পেয়ে ২০২৩ সালে হয়েছে ৩০ দশমিক ৮৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। রপ্তানি আয় ছিল ২০০৬ সালে মাত্র ১০.০৫ বিলিয়ন ডলার যা ৫ গুণ বেড়ে ২০২৩-এ হয়েছে ৫২ দশমিক ৯৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০০৬ সালে রেমিট্যান্স ছিল মাত্র ৪.৮ বিলিয়ন ডলার আর ২০২৩-এ ৬ গুণ বেড়ে গিয়ে তা ২৪.০৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার হয়েছে। ২০০৬ সালে আমদানি ব্যয় যেখানে মাত্র ১৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার ছিল সেখানে ২০২৩ সালে আমদানি বাড়ায় আমদানি ব্যয় ৮২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার হয়েছে। এছাড়াও ২০০৬ সালে সামাজিক নিরাপত্তাখাতে বরাদ্দ ছিল ২ হাজার ৫০৫ কোটি টাকা। ৫০ গুণ বেড়ে ২০২৩ সালে এ খাতের বরাদ্দ বেড়ে হয়েছে ১ লাখ ২৬ হাজার ২৭২ কোটি টাকা। প্রস্তাবিত এই বরাদ্দ মোট বাজেটের ১৬ দশমিক ৫৮ শতাংশ এবং মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) ২ দশমিক ৫২ শতাংশ।
সুতরাং, দীর্ঘমেয়াদি গণতন্ত্রের চর্চা স্থিতিশীল উন্নয়নের ধারাকে অব্যাহত রাখে এতে কারোও দ্বিমত হওয়ার কোনো সুযোগ নেই। বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের শাসনামলে পদদলিত গণতন্ত্রকে পূনরায় প্রতিষ্ঠা করে দীর্ঘ ১৫ বছর তার ধারাবাহিকতা রক্ষা নিশ্চিত করার মাধ্যমে বাংলাদেশের আর্থসামাজিক খাতে আওয়ামী লীগ সরকার যে উন্নয়ন দেখিয়েছে তা বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে অন্যতম। জনগণের অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নের জন্য গণতন্ত্রের প্রতিষ্ঠা এবং তার ধারাবাহিকতা রক্ষা ছাড়া আর কোনো বিকল্প নেই। যারা গণতন্ত্রের ধারক ও বাহক বাংলাদেশের উন্নয়ন ও অগ্রগতিতে তাদের অবদান অবর্ণনীয়। অন্যদিকে গণতন্ত্রের অনুপস্থিতি বাংলাদেশের উন্নয়নে কতটা বাঁধা তার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত বিএনপি-জামায়াত জোট শাসনামল। গণতন্ত্রে অবিশ্বাসী বিএনপি-জামায়াত জোট শাসনামলের ভয়াবহতার দিকে তাকালে গণতন্ত্রমনা যেকোনো নাগরিকের বিবেকে নাড়া দেয় যে গণতন্ত্র ও জনসমর্থনে বিশ্বাসী আওয়ামী লীগ সরকারের দীর্ঘ ১৫ বছরের শাসনামলে গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত আছে বলেই দেশে এমন অভূতপূর্ব উন্নয়ন হচ্ছে যা বিএনপি-জামায়াত জোট শাসনামলে ছিলো দুঃস্বপ্ন।
লেখক: উপাচার্য (রুটিন দায়িত্ব), বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় ও সাবেক চেয়ারম্যান, ট্যুরিজম অ্যান্ড হস্পিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
সারাবাংলা/এসবিডিই
অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ বদরুজ্জামান ভূঁইয়া গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত আছে বলেই দেশে উন্নয়ন হচ্ছে মত-দ্বিমত