রাজধানীর নাগরিক জীবনে শিশুদের যাপনও হয়ে উঠেছে অনেকটাই যান্ত্রিক। মাঠবিহীন বা ছোট্ট একচিলতে মাঠের স্কুলের কিংবা বাসার চার দেয়াল— এতেই বন্দি হয়ে পড়েছে তাদের জীবন। ধর্মীয় কিংবা আর সামজিক— যেকোনো উৎসব তাই শিশুদের নিত্যযাপনের রুটিন থেকে বেরিয়ে আসার কিছুটা হলেও সুযোগ করে দেয়। তাছাড়া যেকোনো উৎসবের প্রাণও তো শিশুরাই। হিসাব-নিকাশের গণ্ডিতে ‘বড়’রা যখন উৎসব উদযাপনেও ম্রিয়মাণ, তখন শিশুদের কলকাকলি আর উচ্ছ্বাসই শেষ পর্যন্ত বড়দের জন্য একমাত্র স্বস্তির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। যিশু খ্রিষ্টের মানুষে মানুষে সাম্যের বাণী নিয়ে হাজির হওয়া বড়দিনেও শিশুদের এমন উচ্ছ্বাস চোখে পড়ল রাজধানীজুড়ে। আসুন, তাদের উচ্ছ্বাস দেখি। মনের ভেতরে যার যা কিছু নেতিবাচক আবেগই থাকুক, শিশুদের উল্লাসে কিছু সময়ের জন্য হলেও ভুলে থাকি সেসব আবেগ। ছবি তুলেছেন সারাবাংলার ফটো করেসপন্ডেন্ট সুমিত আহমেদ
- সঙ্গী যখন সান্তা
- সান্তার ঘণ্টা বেজেছে
- রেলগাড়ি ঝমাঝম
- আমরা সবাই রাজা!
- বলের রাজ্যে কুপোকাৎ
- ইয়েস!
- শুভ বড়দিন
- সেলফি তুলব আমিও!
- আমিও ঘোড়ায় চলব!
- শুভ বড়দিন
- চলছে ঘোড়া টগবগিয়ে
- টিয়া পাখি, তুমি কী খাও!
- কী মজা!
- সান্তা আছে, সঙ্গে বাঘ মামাও!