ঝড় থেমে গেলে পর (ফটোস্টোরি)
২১ মে ২০২০ ২৩:৪১ | আপডেট: ২২ মে ২০২০ ১০:৪৪
চোখ রাঙানি ছিল সুপার সাইক্লোন হিসেবে। তবে প্রায় শেষ দিকে এসে গতি হারায় আম্পান। দিকবদলও কিছুটা হয়। যে কারণে মূল তাণ্ডবের সাক্ষী হয় ভারতের পশ্চিমবঙ্গ। এর ঘণ্টা দুয়েক পর বুধবার (২০ মে) রাত ৮টার দিকে বাংলাদেশ যখন প্রবেশ করেছে, আম্পান তখন প্রবল ঘূর্ণিঝড়। খুলনা, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, ঝিনাইদহ হয়ে আম্পান এরপর যতই দেশের ভেতরে ঢুকেছে, ঝড়ের বেগ কমেছে। শেষমেষ ঝড় থেমে গেছে। ঝড় থেমে গেলে পর – পড়ে রয় তান্ডবের স্মৃতিস্মারক লণ্ডভণ্ড হয়ে যাওয়া ঘর, মৃত গাছেদের সারি, পানিবন্দি মানুষের জীবনে ছোঁয়াচে মহামারি আর আর আবার ঘুরে দাঁড়ানোর অবধারিত ইচ্ছে। ঘূর্ণিঝড় আম্পান উপদ্রুত বিভিন্ন অঞ্চল থেকে স্থানীয় ফটোসাংবাদিকদের সঙ্গে যোগাযোগ করে ছবিগুলো সংগ্রহ করেছেন সারাবাংলার সিনিয়র ফটো করেসপন্ডেন্ট হাবিবুর রহমান
- ‘যতদূর চোখ যায় ঢেউ ঢেউ’
- ‘জলের ভেতর জীবনগুলো’
- ‘বাঘবন্দি, সিংহবন্দি, বন্দি আমার হিয়া’
- ‘আরও দূর, বহুদূর যেতে হবে’
- ‘একদিন ঝড় থেমে যাবে, পৃথিবী আবার শান্ত হবে’
- ‘এইখানে শিকার বোধহয় বসে থাকে শিকারীর খোঁজে’
- ‘কোথাও কী কথা ছিল কোনো’
- ‘এখন আমি নদীর মতো চলি’
- ‘ঘর নেই যার আকাশটা তারই হোক’
- ‘হৃদয় হুলুস্থুল দূরে অন্ধকার দুপুর’
- ‘এমন ভবের নদীতে সইগো ডুব দিলাম না’
- ‘সীমাহীন শূন্যতা দেখে ভয় নেই’
- ‘আমি ঝড়ের কাছে রেখে গেলাম আমার ঠিকানা’
- ‘দেখা হয়ে যাবে মাঝ রাস্তায়’
- ‘কেটে ফেলা গাছ গুড়িটা ভুলে যাবে সব শোক’
- ‘কিছু সবুজ পাতার ক্রন্দন তুলে রাখি’
- ‘আমারও তো শৈশব কাদা ধুলো গায়, বুড়ো গাছটার সাথে হাত ধরে হায়’
- ‘জীবন চলে চলতি হাওয়ায়, মন থামে না’
- ‘আমি টের পাই পাতাটার নিঃশ্বাস’
খুলনা ঘূর্ণিঝড় আম্পান চুয়াডাঙ্গা ঝিনাইদহ টপ নিউজ বাগেরহাট মোংলা রাজশাহী