Friday 22 Nov 2024
Sarabangla | Breaking News | Sports | Entertainment

এক নজরে রংপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচন


১৯ ডিসেম্বর ২০১৭ ১৩:৫৫

এমএকে জিলানী, স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট :
ঢাকা : রংপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনের আর এক দিন বাকি। নির্বাচন কমিশনের আচরণ বিধি মেনে মঙ্গলবার মধ্যরাতে শেষ হবে নির্বাচনের প্রচার অভিযান।
ভোটকে কেন্দ্র করে রংপুর সিটিতে এখন উৎসবের আবহ। সবগুলো রাজনৈতিক দল তাদের পক্ষের প্রার্থীকে জয়ী করতে শেষ দিনের প্রচারে ব্যস্ত। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, আওয়ামী লীগের বেশ কয়েক কেন্দ্রীয় নেতা, জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান এইচ এম এরশাদ, কো-চেয়ারম্যান জিএম কাদের রয়েছেন রংপুরে। তাতে বেশ কিছুটা উত্তপ্তও রয়েছে রংপুরের রাজনৈতিক মহল। চলছে অভিযোগ-পাল্টা অভিযোগের পালা। অনাাকাঙ্খিত ঘটনা এড়াতে এরই মধ্যে পর্যাপ্ত ব্যবস্থা নিয়েছে প্রসাশন।
তবে একটি শান্তিপূর্ণ নির্বাচনেরও প্রত্যাশা জেগেছে সকল মহলে।
সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা এম হাফিজ উদ্দিন খান রংপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচন সম্পর্কে সারাবাংলাকে বলেন, ‘এখন পর্যন্ত যতোটুকু পর্যবেক্ষণ করেছি, ভালো পরিবেশ বিরাজ করছে। আশা করছি, রংপুর সিটির ভোট সুষ্ঠু, অবাধ এবং শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠিত হবে।’
নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, রংপুর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র, সাধারণ আসনের কাউন্সিলর এবং সংরক্ষিত আসনের কাউন্সিলর পদে নির্বাচন হচ্ছে।
স্থানীয় সরকার বিধিমালা, ২০১০ এর বিধি অনুসারে এ নির্বাচন করছে কমিশন।
সারাবাংলা’র পাঠকদের জন্য রংপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনের তথ্য এক নজরে তুলে ধরা হল:
মোট প্রার্থী ২৮৪ জন
মেয়র প্রার্থী ৭ জন
সাধারণ ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী ২১২ জন
সংরক্ষিত আসনের কাউন্সিলর প্রার্থী ৬৫ জন
মোট সাধারণ ওয়ার্ড সংখ্যা ৩৩
মোট সংরক্ষিত ওয়ার্ড সংখ্যা ১১
মোট ভোট কেন্দ্র ১৯৩
মোট ভোট কক্ষ ১১২২
অস্থায়ী ভোট কক্ষ ১৬৬
মোট ভোটার ৩৯৩৯৯৪
পুরুষ ভোটার ১৯৬৩৫৬
নারী ভোটার ১৯৭৬৩৮
এদিকে প্রার্থীদের ওপর একটি বিশ্লেষণ তুলে ধরেছে করা বেসরকারি সংস্থা সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন)।
নির্বাচন বিধি অনুযায়ী প্রার্থীরা মনোনয়নপত্রের সঙ্গে হলফনামা আকারে ৭ ধরনের তথ্য রিটার্নিং অফিসারের কাছে দাখিল কেেরছন। সেই তথ্য বিশ্লেষণ করে সুজন জানিয়েছে, অনেক প্রার্থীই তথ্য গোপন করেছেন।
১১১ জন প্রার্থী মাধ্যমিক বিদ্যালয় উত্তীর্ণ নন
রংপুর সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা মোট ২৮৪ জন প্রার্থীর শিক্ষাগত যোগ্যতা বিশ্লষণে দেখা যায়, স্নাতক বা স্নাতকোত্তর ডিগ্রীধারী প্রার্থীর সংখ্যা ৬১ জন বা ২১ দশমিক ৪৭ শতাংশ। ১৬৭ জন বা ৫৮ দশমিক ৮০ শতাংশের শিক্ষাগত যোগ্যতা এসএসসি বা তার নীচে। ১০৬ জন প্রার্থী বা ৩৭ দশমিক ৩২ শতাংশ প্রার্থী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের গ-ি অতিক্রম করেননি। আর ৫ জন প্রার্থী শিক্ষাগত যোগ্যতার ঘর পূরণ করেননি, এই হিসাব ধরলে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের গ-ি অতিক্রম করেননি ১১১ জন বা ৩৯ দশমিক ০৮ শতাংশ।
৭ জন মেয়র প্রার্থীর মধ্যে ২ জনের শিক্ষাগত যোগ্যতা স্নাতকোত্তর, ৩ জনের শিক্ষাগত যোগ্যতা স্নাতক এবং ২ জনের এইচএসসি।
৩৩ টি সাধারণ ওয়ার্ডের ২১২ জন সাধারণ ওয়ার্ড কাউন্সিলর প্রার্থীর মধ্যে ৮১ জনের শিক্ষাগত যোগ্যতা এসএসসির নীচে, ৪৪ জনের এসএসসি এবং ৪১ জনের এইচএসসি। ৪ জন প্রার্থী শিক্ষাগত যোগ্যতার ঘর পূরণ করেনি।
১১ টি সংরক্ষিত আসনের ৬৫ জন জন কাউন্সিলর প্রার্থীর মধ্যে এসএসসির কম যোগ্যতা সম্পন্ন প্রার্থী ২৫ জন, ১৭ জন এসএসসি পাস, ৮ জন এইচএসসি পাস, স্নাতক পাস ৮ জন এবং ৬ জন স্নাতকোত্তরপাস। ১ জন প্রার্থী শিক্ষাগত যোগ্যতার ঘর পূরণ করেনি।
রংপুর সিটি নির্বাচনেও ব্যবসায়ীদের প্রাধাণ্য
পেশাগত তথ্য বিশ্লষণে দেখা গেছে, ৩টি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী মোট ২৮৪ জন প্রার্থীর মধ্যে ১৬৯ জন বা ৫৯ দশমিক ৫০ শতাংশ প্রার্থী ব্যবসায়ী। মোট ২৫ জন প্রার্থী পেশার ঘর পূরণ করেননি। যার অর্থ ৮ দশমিক ৮০ শতাংশ প্রার্থী কোনো কর্মের সঙ্গে জড়িত নন। তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যাচ্ছে, অন্যান্য নির্বাচনের মতো রংপুর সিটি নির্বাচনেও ব্যবসায়ীদের প্রাধাণ্য বেশি।
৭ জন মেয়র প্রার্থীর মধ্যে ৫ জন ব্যবসায়ী। একজন মেয়র প্রার্থী মো. আব্দুল কুদ্দুছ) পেশার ঘর পূরণ করেনি। আরেকজন প্রার্থী (সরফুদ্দীন আহম্মেদ) পেশা হিসেবে রাজনীতিকে উল্লেখ করেছেন।
২১২ জন সাধারণ ওয়ার্ড কাউন্সিলর প্রার্থীর মধ্যে ১৫০ জন বা ৭০ দশমিক ৭৫ শতাংশ ব্যবসায়ী। ২০ জন বা ৯ দশমিক ৪৩ শতাংশের পেশা কৃষিকাজ। ১৭ জন বা ৮ দশমিক ০১ শতাংশ প্রার্থী পেশার ঘর পূরণ করেননি।
৬৫ জন সংরক্ষিত আসনের কাউন্সিলর প্রার্থীর মধ্যে ৪০ জন বা ৬১ দশমিক ৫৩ শতাংশ গৃহিণী। ১৪ জন বা ২১ দশমিক ৫৩ শতাংশ ব্যবসায়ী। ৭ জন বা ১০ দশমিক ৭৬ শতাংশ পেশার ঘর পূরণ করেননি।
৪২ শতাংশ প্রার্থীর বিরুদ্ধে মামলা রয়েছে:
মামলা সংক্রান্ত তথ্য বিশ্লষণে দেখা গেছে, ৩টি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী মোট ২৮৪ জন প্রার্থীর মধ্যে ৫৮ জন বা ২০ দশমিক ৪২ শতাংশ প্রার্থীর বিরুদ্ধে বর্তমানে ফৌজদারি মামলা রয়েছে। ৪০ জন বা ১৪ দশমিক ৮ শতাংশ প্রার্থীর বিরুদ্ধে অতীতে এবং ১৮ জন বা ৬ দশমিক ৩৩ শতাংশ প্রার্থীর বিরুদ্ধে বর্তমানে ও অতীতে মামলা ছিল বা আছে।
৭ জন মেয়র প্রার্থীর মধ্যে ৪ জন বা ৫৭ দশমিক ১৪ শতাংশের ফৌজদারি মামলার সঙ্গে সংশ্লিষ্টতা রয়েছেন। মেয়র প্রার্থী মো. আব্দুল কুদ্দুছের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা আছে। মো. মোস্তাফিজার রহমান ও সরফুদ্দীন আহম্মদের বিরুদ্ধে অতীতে মামলা ছিল। মো. কাওছার জামানের বিরুদ্ধে বর্তমানে ও অতীতে মামল রয়েছে। অন্যদিকে, এটিএম গোলাম মোস্তাফা, মো. সেলিম আখতার ও হোসেন মকবুল শাহরিয়ারের বিরুদ্ধে কখনোই কোনো মামলা ছিল না।
২১২ জন সাধারণ ওয়ার্ড কাউন্সিলর প্রার্থীর মধ্যে ৫২ জন বা ২৪ দশমিক ৫২ শতাংশের বিরুদ্ধে বর্তমানে মামলা রয়েছে। ৩৩ জন বা ১৫ দশমিক ৫৬ শতাংশের বিরুদ্ধে অতীতে মামলা ছিল। ১৭ জন বা ৮ দশমিক ০১ শতাংশ প্রার্থীর বিরুদ্ধে বর্তমান ও অতীত উভয় সময়েই মামলা রয়েছে। ৩০২ ধারায় ৫ জন বা ২ দশমিক ৩৫ শতাংশের বিরুদ্ধে বর্তমানে ফৌজদারি মামলা আছে। ৪ জন বা ১ দশমিক ৮৮ শতাংশের বিরুদ্ধে অতীতে ৩০২ ধারায় মামলা ছিল।
৬৫ জন সংরক্ষিত আসনের কাউন্সিলর প্রার্থীর মধ্যে ৪ জন বা ৬ দশমিক ১৫ শতাংশের বিরুদ্ধে বর্তমানে ফৌজদারি মামলা আছে। ৩ জন বা ৪ দশমিক ৬১ শতাংশের বিরুদ্ধে অতীতে মামলা ছিল।
৮০ দশমিক প্রার্থীর বার্ষিক আয় ৫ লাখ টাকার কম :
বাৎসরিক আয় সংক্রান্ত তথ্য বিশ্লষণে দেখা গেছে, ৩টি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী মোট ২৮৪ জন প্রার্থীর মধ্যে ২২৮ জন বা ৮০ দশমিক ২৮ শতাংশ প্রার্থীর বার্ষিক আয় ৫ লাখ টাকার কম। ২৭ জন বা ৯ দশমিক ৫০ শতাংশ প্রার্থী তাদের হলফনামায় আয়ের তথ্য উল্লেখ করেননি। প্রতিদ্বন্দ্বি প্রার্থীদের প্রায় নয় দশমাংশই স্বল্প আয়ের।
৭ জন মেয়র প্রার্থীর মধ্যে ২ জনের বাৎসরিক আয় ৫ লাখ টাকার নীচে। ৩ জনের আয় ৫ লাখ থেকে ২৫ লাখ টাকার মধ্যে এবং ১ জনের আয় ২৫ লাখ টাকার বেশি। সরফুদ্দীন আহম্মেদ সর্বোচ্চ ৪৫ লাখ ৯৩ হাজার ৮৮০ টাকা আয় করেন। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ মো. কাওছার জামান আয় করেন ১৫ লাখ ৯০ হাজার টাকা এবং মো. মোস্তাফিজার রহমান তৃতীয় সর্বোচ্চ ১০ লাখ ১২ হাজার ২৭২ টাকা আয় করেন। মো. আব্দুল কুদ্দুছ কোনো আয় দেখাননি।
২১২ জন সাধারণ ওয়ার্ড কাউন্সিলর প্রার্থীর মধ্যে ১৮৬ জন বা ৬৫ দশমিক ৪৯ শতাংশ বছরে ৫ লাখ টাকার কম আয় করেন। ২১ জন বা ৯ দশমিক ৯০ শতাংশ বছরে ৫ থেকে ২৫ লাখ টাকা আয় করেন। ৫ জন ওয়ার্ড কাউন্সিলর প্রার্থী কোনো আয় দেখাননি।
৬৫ জন সংরক্ষিত আসনের কাউন্সিলর প্রার্থীর মধ্যে ৪০ জন বা ৬১ দশমিক ৫৩ শতাংশের বছরে আয় ৫ লাখ টাকার নীচে। ৪ জন বা ৬ দশমিক ১৫ শতাংশ বছরে ৫ লাখ টাকার বেশি আয় করেন। ২১ জন বা ৩২ দশমিক ৩০ শতাংশ প্রার্থী কোনো আয় উল্লেখ করেননি।
২৩০ জন প্রার্থী ৫ লাখ টাকার কম সম্পদের মালিক :
সম্পদের তথ্য বিশ্লষণে যে চিত্র পাওয়া গেছে তা কোনোভাবেই সম্পদের প্রকৃত চিত্র বলা যায় না। কারণ প্রার্থীদের মধ্যে অধিকাংশই প্রতিটি সম্পদের মূল্য উল্লেখ করেননি। আবার যে মূল্য উল্লেখ করা হয়েছে তা প্রকৃত বাজার মূল্য নয়।
বিশ্লষণে দেখা গেছে, ২৮৪ জন প্রার্থীর মধ্যে ২৩০ জন বা ৮০ দশমিক ৯৮ শতাংশ প্রার্থী ৫ লাখ টাকার কম সম্পদের মালিক। সম্পদের কথা উল্লেখ না করা ১৩ জন প্রার্থীসহ এই সংখ্যা দাড়ায় ২৪৩ জন বা ৮৫ দশমিক ৫৬ শতাং। অন্যদিকে, প্রার্থীদের মধ্যে কোটিপতি রয়েছেন মাত্র ৪ জন বা ১ দশমিক ৪০ শতাংশ।
৭ জন মেয়র প্রার্থীর মধ্যে ৩ জনের সম্পদ ৫ লাখ টাকার নীচে। ১ জনের আয় ৫ লাখ থেকে ২৫ লাখ টাকার মধ্যে এবং ১ জনের আয় ২৫ লাখ টাকার বেশি। বাকি দুইজন প্রার্থীর সম্পদ কোটি টাকার বেশি।
২১২ জন সাধারণ ওয়ার্ড কাউন্সিলর প্রার্থীর মধ্যে ১৭৫ জন বা ৮২ দশমিক ৫৪ শতাংশের সম্পদের পরিমাণ বছরে ৫ লাখ টাকার কম। ২৫ থেকে ৫০ লাখ টাকার সম্পদের মালিক ২৩ জন বা ১০ দশমিক ৮৪ শতাংশ কাউন্সিলর। ২ জন বা শূণ্য দশমিক ৯৪ শতাংশ প্রার্থীর সম্পদ কোটি টাকার বেশি। এরা হচ্ছেন ২১ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী মো. তারিক মুরশেদ গৌরব। তার সম্পদের পরিমাণ ২ কোটি ২২ লাখ ৪৫ হাজার ৩০৭ টাকার সমপরিমাণ। অন্যদিকে, ১২ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী রবিউল আবেদিন রতনের সম্পদের পরিমাণ ১ কোটি ২২ লাখ ২৫ হাজার ৮২৯ টাকার সমপরিমান। এ ছাড়া ১০ জন ওয়ার্ড কাউন্সিলর প্রার্থী সম্পদের তথ্য উল্লেখ করেননি।
৬৫ জন সংরক্ষিত আসনের কাউন্সিলর প্রার্থীর মধ্যে ৫২ জন বা ৮০ দশমিক ৯৮ শতাংশের সম্পদ ৫ লাখ টাকার নীচে। ২৫ থেকে ৫০ লাখ টাকার সম্পদ রয়েছে ১০ জন বা ১৫ দশমিক ৩৮ শতাংশ প্রার্থীর। ৩ জন বা ৪ দশমিক ৪১ শতাংশ প্রার্থী সম্পদের কোনো তথ্য উল্লেখ করেননি।
৩ জনের কোটি টাকার ওপরে ঋণ রয়েছে :
দায়-দেনা ও ঋণ সংক্রান্ত তথ্য বিশ্লষণে দেখা গেছে, ৩টি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী মোট ২৮৪ জন প্রার্থীর মধ্যে ৩ জনের বা ১ দশমিক ০৫ শতাংশের কোটি টাকার ওপরে ঋণ রয়েছে। কোটি টাকার বেশি ঋণ গ্রহণকারীর মধ্যে একজন মেয়র প্রার্থী ছাড়াও ২ জন ওয়ার্ড কাউন্সিলর প্রার্থী আছেন।
১৪৪ জনই ৫ হাজার টাকার কম কর দিয়েছেন :
আয়কর সংক্রান্ত তথ্য বিশ্লষণে দেখা গেছে, ৩টি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী মোট ২৮৪ জন প্রার্থীর মধ্যে ১৬৫ জন বা ৫৮ দশমিক ০৯ শতাংশ প্রার্থী কর দিয়েছেন। ১৬৫ জনের মধ্যে ১৪৪ জনই ৫ হাজার টাকার কম কর দিয়েছেন। লাখ টাকা কর দেয়া ৬ জন প্রার্থীর মধ্যে ৫ জনই সাধারণ ওয়ার্ড কাউন্সিলর প্রার্থী।

বিজ্ঞাপন

উল্লেখযোগ্য বিষয় হচ্ছে, এবারের নির্বাচনে সংরক্ষিত আসনের ৬ নম্বর ওয়ার্ডে কাউন্সির পদে নাদিরা খানম নামে একজন তৃতীয় লিঙ্গের প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
সারাবাংলা/জেআইএল//

মেয়র নির্বাচন রংপুর সিটি নির্বাচন

বিজ্ঞাপন

আরো

সম্পর্কিত খবর