ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’: উৎকণ্ঠায় ভোলা উপকূলের মানুষ
২৪ অক্টোবর ২০২৪ ১৭:৩২ | আপডেট: ২৪ অক্টোবর ২০২৪ ১৭:৩৪
ভোলা: ঘূর্ণিঝড় দানার প্রভাবে ভোলায় গুড়ি গুড়ি আবার কখনো ভারী বৃষ্টি হচ্ছে। দুপুর সাড়ে ১২টা থেকে শুরু হয় বৃষ্টিপাত। জেলার সাত উপজেলায় বৃষ্টি ঝরছে। হালকা বাতাসও বইছে। এমন পরিস্থিতিতে দুর্যোগ ঝুঁকিতে রয়েছে জেলার বিচ্ছিন্ন ১১টি চরের অর্ধ কোটি মানুষ।
বৃহস্পতিবার (২৪ অক্টোবর) দুপুর থেকে উত্তাল হয়ে উঠেছে ভোলার মেঘনা ও তেতুলিয়ার নদীর পানি। স্বাভাবিকের চেয়ে বেড়েছে স্রোতের ঢেউ। তবে বিকেল পর্যন্ত কোথাও নিন্মাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার খবর পাওয়া যায়নি।
‘ঘূর্ণিঝড় দানা’ নিয়ে উৎকণ্ঠায় রয়েছেন নদীর র্তীরবর্তী ও চরাঞ্চলের মানুষ। ঝড়ের প্রভাবের ওপর নির্ভর করে আশ্রয় কেন্দ্র যাবেন তারা। জেলার বিচ্ছিন্ন ১১ টি চরের ৫৭ হাজার ৫৭২ জন মানুষ দুর্যোগ ঝুঁকিতে রয়েছেন। প্রাকৃতিক দুর্যোগে গবাদিপশু নিয়ে বিপাকে পড়েন এ দ্বীপের বাসিন্দারা।
তবে ঘূর্ণিঝড় দানা মোকাবেলায় ভোলার সাত উপজেলায় ৮৬৯টি আশ্রয়কেন্দ্র, ১৪টি মাটির বিল্লা, ৯৮টি মেডিকেল টিম, ৮টি কন্টোল রুম, ১৩ হাজার ৮৬০ জন সিপিপি সদস্য, নগদ ৯ লাখ ১৭ হাজর ৫শ’ টাকা, ৫৮৪ মে.টন চাল, শিশু খাদ্যে জন্য ৫ লাখা টাকা, ৩৫০ প্যাকেট শুকনো খাবার ও গো-খাদ্যের জন্য নগদ ৫ লাখ টাকা রয়েছে বলে জানিয়েছেন ভোলা জেলা প্রশাসক।
সারাবাংলা/এসআর