‘চিকিৎসা শিক্ষার উন্নতির ক্ষেত্রে কোনো আপস নয়’
সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট
২৪ ডিসেম্বর ২০২৪ ২১:০৩ | আপডেট: ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪ ২৩:১৭
২৪ ডিসেম্বর ২০২৪ ২১:০৩ | আপডেট: ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪ ২৩:১৭
ঢাকা: দেশের চিকিৎসা শিক্ষায় উন্নত করার ক্ষেত্রে কোনো আপস করা যাবে না- বলে মন্তব্য করেছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) উপউপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. মুজিবুর রহমান হাওলাদার।
তিনি বলেন, উন্নত মেডিক্যাল শিক্ষা, উন্নত চিকিৎসা সেবা ও মানসম্মত গবেষণায় বিএসএমএমইউকে অপ্রতিদ্বন্দ্বী প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তুলতে শিক্ষকরাই অগ্রযাত্রী। এই ক্ষেত্রে নবীন শিক্ষকদের দায়িত্ব সবচেয়ে বেশি।
মঙ্গলবার (২৪ ডিসেম্বর) বিএসএমএমইউতে শহিদ ডা. মিল্টন হল ও শহিদ ডা. মিলন হলের এক্সটেনশন রুমে দুইটি কর্মশালার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন তিনি।
অধ্যাপক ডা. মো. মুজিবুর রহমান হাওলাদার বলেন, সব দিক থেকেই বিএসএমএমইউকে আন প্যারালাল ইনস্টিটিউট হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। পাবলিক প্রকিউরমেন্ট এ্যাক্ট ও রুলস বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, চিকিৎসক, কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্ট সকলেরই যথাযথ ধারণা থাকা উচিত।
কর্মশালায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন আইকিউএসির পরিচালক অধ্যাপক ডা. জেসমিন বানু এবং সঞ্চালনা করেন আইকিউএসির অতিরিক্ত পরিচালক ডা. তারিক রেজা আলী।
অধ্যাপক ডা. জেসমিন বানু তার বক্তব্যে শিক্ষকদের বেশি বেশি করে প্রশ্নপত্র তৈরি করার ওপর গুরুত্বারোপ করে বলেন, এই কাজটি বেশি বেশি করলে শিক্ষকদের মাঝে সৃষ্টিশীলতা বাড়বে।
অনুষ্ঠানে বিএসএমএমইউয়ের শিশু অনুষদের ডিন অধ্যাপক ডা. মো. আতিয়ার রহমান, মেডিসিন অনুষদের ডিন অধ্যাপক ডা. মো. শামীম আহমেদ, বেসিক সায়েন্স অনুষদের ডিন অধ্যাপক ডা. সাইফ উল্লাহ মুন্সী, রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ডা. মো. নজরুল ইসলাম, সহকারী অধ্যাপক ডা. আবু হেনা হেলাল উদ্দিন আহমেদ. পরিচালক (অর্থ ও হিসাব) গৌর কুমার মিত্রসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।
প্রশ্নপত্র প্রস্তুতকরণ ও মর্ডারেশন বিষয়ক কর্মশালার টেকনিক্যাল সেশনে প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বিসিপিএসর কাউন্সিলর অধ্যাপক তাহমিনা বেগম ও বিএসএমএমইউয়ের অধ্যাপক ডা. নুরুন্নাহার খানম। পাবলিক প্রকিউরমেন্ট অ্যাক্ট ও রুলসবিষয়ক কর্মশালার টেকনিক্যাল সেশনে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সড়ক পরিবহণ ও সেতু মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মো. আব্দুল ওয়াদুদ এবং গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সুপারিনটেন্ডিং ইঞ্জিনিয়ার (প্রকিউরমেন্ট) আশিক আহমেদ শিবলী।
সারাবাংলা/এসবি/আরএস