যে তালিকায় মাহমুদউল্লাহ তিনে
২৭ আগস্ট ২০১৯ ১৪:৫২
আর কদিন পরই শুরু হচ্ছে টাইগারদের ত্রিদেশীয় সিরিজ। আসন্ন সিরিজে স্বাগতিক বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ হিসেবে অংশ নেবে জিম্বাবুয়ে আর আফগানিস্তান। ত্রিদেশীয় সিরিজটি হবে টি-টোয়েন্টির ফরম্যাটে। ক্রিকেটের ক্ষুদ্র এই সংস্করণে নিজেকে আরও এগিয়ে নেওয়ার সুযোগ থাকছে টাইগারদের অভিজ্ঞ অলরাউন্ডার মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের।
টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে ব্যাট হাতে কমপক্ষে ১০০০ রান, বল হাতে ৩০ উইকেট আর ফিল্ডিংয়ে ২৫ ক্যাচ নেওয়ার কীর্তিতে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ আছেন শীর্ষ তিনে (রানের ক্রমানুযায়ী)। তার উপরে আছেন দুজন, দুজনই পাকিস্তানের। এই তালিকায় এক নম্বরে পাকিস্তানের সিনিয়র অলরাউন্ডার মোহাম্মদ হাফিজ এবং দুইয়ে সাবেক অধিনায়ক শহীদ আফ্রিদি।
হাফিজ ৮৯ ম্যাচের ৮৬ ইনিংসে ব্যাট হাতে করেছেন ১৯০৮ রান, যেখানে তার ব্যাটিং গড় ২৪.৪৬। বল হাতে ১৮৩.১ ওভারে নিয়েছেন ৫৪ উইকেট। আর ফিল্ডিংয়ে নিয়েছেন ২৬ ক্যাচ। আফ্রিদি ৯৯ ম্যাচের ৯১ ইনিংসে ব্যাট হাতে করেছেন ১৪১৬ রান, যেখানে তার ব্যাটিং গড় ১৭.৯২। বল হাতে ৩৬১.২ ওভারে নিয়েছেন ৯৮ উইকেট। আর ফিল্ডিংয়ে নিয়েছেন ৩০ ক্যাচ।
মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ৭৬ ম্যাচের ৬৯ ইনিংসে ব্যাট হাতে করেছেন ১২৫১ রান, যেখানে তার ব্যাটিং গড় ২৩.১৭। বল হাতে ১১৪.৫ ওভারে নিয়েছেন ৩১ উইকেট। আর ফিল্ডিংয়ে নিয়েছেন ২৮ ক্যাচ। মাহমুদউল্লাহর পরে অবস্থান করছেন শ্রীলঙ্কান থিসারা পেরেরা, আফগানিস্তানের মোহাম্মদ নবী আর ওয়েস্ট ইন্ডিজের ডোয়াইন ব্রাভো। এই ছয় জন ছাড়া টি-টোয়েন্টির ফরম্যাটে ১০০০ রান, ৩০ উইকেট আর ২৫ ক্যাচ নেওয়ার কীর্তিতে আর কেউ নাম লেখানে পারেননি।
থিসারা পেরেরা ৭৯ ম্যাচের ৭০ ইনিংসে ব্যাট হাতে করেছেন ১১৬৯ রান, যেখানে তার ব্যাটিং গড় ২৩.৮৬। বল হাতে ১৭৫.৪ ওভারে নিয়েছেন ৫১ উইকেট। আর ফিল্ডিংয়ে নিয়েছেন ৩০ ক্যাচ। মোহাম্মদ নবী ৬৮ ম্যাচের ৬৩ ইনিংসে ব্যাট হাতে করেছেন ১১৬১ রান, যেখানে তার ব্যাটিং গড় ২১.৯১। বল হাতে ২৩৮.৪ ওভারে নিয়েছেন ৬৯ উইকেট। আর ফিল্ডিংয়ে নিয়েছেন ৩৭ ক্যাচ। ডোয়াইন ব্রাভো ৬৬ ম্যাচের ৫৯ ইনিংসে ব্যাট হাতে করেছেন ১১৪২ রান, যেখানে তার ব্যাটিং গড় ২৪.৩০। বল হাতে ১৭৩.৪ ওভারে নিয়েছেন ৫২ উইকেট। আর ফিল্ডিংয়ে নিয়েছেন ৩৫ ক্যাচ।