Friday 22 Nov 2024
Sarabangla | Breaking News | Sports | Entertainment

পুষ্টি নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে কৃষির ভূমিকা

মো. বিল্লাল হোসেন
২০ অক্টোবর ২০২৪ ১৬:১৫

পৃথিবীর মানচিত্রে ছোট্ট একটি দেশ; নাম তার বাংলাদেশ। প্রাণ-প্রকৃতি ও প্রাচুর্যে ভরপুর আমাদের এই দেশ নদী-নালা, খাল বিল, হাওড়, বাওড়, সাগর-মহাসাগর ইত্যাদি দেশের প্রতিটি প্রান্তে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে শিরা-উপশিরার মত। বাংলাদেশ পৃথিবীর বৃহত্তম ব-দ্বীপ। নদী গবেষণা ইনস্টিটিউটের তথ্য মতে বাংলাদেশে নদীর সংখ্যা প্রায় এক হাজার এর মত। মূলত এই নদীগুলো পলিমাটি বহন করে বাংলাদেশের মতো ক্ষুদ্র একটি দেশের কৃষি আবাদি জমিকে করেছে উর্বর। বাংলার মাটি তাই হয়েছে সোনার চেয়ে খাঁটি। তাইতো মাঠে মাঠে খুজেঁ পাওয়া যায় ফসলের ঝংকার।

বিজ্ঞাপন

আদিকাল থেকে আমাদের পূর্বপুরুষগণ খাবারের সন্ধানে ছুটে চলেছেন নিরন্তর। খাবারের নিরবিচ্ছিন্ন যোগান দিতে কৃষিই হচ্ছে একমাত্র টেকসই ও কার্যকরী নির্ভরতার প্রতীক। কৃষি কাজ করে যেমন জীবন নির্বাহ করা যায় তেমনিভাবে নিরবিচ্ছিন্নভাবে নির্দিষ্ট জনগোষ্ঠীর খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তাও নিশ্চিত করা যায়। তাইতো ভৌগলিকভাবে বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষের প্রধান পেশা হচ্ছে কৃষি। আসলে জীবন বাঁচানোর তাগিদে প্রাচীনকালে কৃষিজীবী হয়ে কৃষিকে ধারণ করে জীবনযাপন করাটাই ছিল এক ধরনের সফলতা। তখনকার পরিস্থিতি বিবেচনায় পর্যাপ্ত পরিমাণে সকল ধরনের খাদ্য উৎপাদন করা, সকলের কাছে পৌঁছে দেওয়া, সারা বছরব্যাপী নিরবিচ্ছিন্ন খাদ্যের সরবরাহ নিশ্চিত করা ও নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত খাদ্য সংরক্ষণ করাই ছিল আসল উদ্দেশ্য। যেটিকে আমরা সংক্ষেপে খাদ্য নিরাপত্তা বা ফুড সিকিউরিটি হিসেবে অভিহিত করে থাকি।

বিজ্ঞাপন

সময়ে পরিক্রমায় কৃষিতে লেগেছে প্রযুক্তির ছোঁয়া ফলে আবাদি জমির পরিমাণ কমতে থাকলেও উৎপাদন বেড়েছে বহুগুণ তাই খাদ্য ঘাটতি পূরণ হয়েছে বেশ অর্থাৎ আমরা এখন খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পেরেছি। যেহেতু আমরা খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পেরেছি তাই যুগের সাথে তাল মিলিয়ে এখন আমাদের সামনে এসে হাজির হয়েছে নতুন একটি নির্দেশক সেটি হল ‘পুষ্টি নিরাপত্তা’। পুষ্টি নিরাপত্তা তখনই সম্ভব হয় যখন ‘সারা বছরব্যাপী সকল জনগণের শারীরিক প্রয়োজন ও উপযোগিতা মেটাতে পর্যাপ্ত পরিমাণে স্বাস্থ্যসম্মত, নিরাপদ ও পুষ্টিকর খাদ্য সংগ্রহ করার ক্ষেত্রে সামাজিক, অর্থনৈতিক ও ভৌত অবকাঠামোর সুফল প্রাপ্তি সুযোগ বজায় থাকে এবং সেগুলোর স্বাস্থ্যসম্মত ও সক্রিয় জীবন যাপনের অনুকূল নিরাপদ পানি, স্যানিটেশন এবং স্বাস্থ্যসেবা প্রদানের সহায়ক একটি সেবা-ব্যবস্থা এবং পরিবেশ’ দ্বারা সমর্থিত হয় (খাদ্য নিরাপত্তা বিষয়ক বৈশ্বিক সম্মেলন-সিএফএস, ২০১২)। পুষ্টি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে গেলে বেশ কিছু বিষয় মনে রাখা প্রয়োজন। সেগুলো হলো-

• স্বাস্থ্যসম্মত খাবার গ্রহণের জন্য নিরাপদ পুষ্টিকর খাদ্য সরবরাহ ব্যবস্থা নিশ্চিতকরণ
• সাশ্রয়ী মূল্যে নিরাপদ ও পুষ্টিকর খাদ্য প্রাপ্তির সামর্থ্য ও সুযোগ বৃদ্ধি
• উন্নত পুষ্টিমান অর্জনের লক্ষ্যে স্বাস্থ্যসম্মত ও বৈচিত্রপূর্ণ খাদ্য গ্রহণ ও খাদ্যের ব্যবহার বৃদ্ধি
• দুর্যোগ প্রবণ ও দুর্গম অঞ্চলস্থ জনগোষ্ঠীকে গুরুত্ব দিয়ে জীবনচক্রবাপী পুষ্টি সংবেদনশীল সামাজিক সুরক্ষা প্রাপ্তি সুযোগ বৃদ্ধিকরন
• পুষ্টি নিরাপত্তা পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য এর সংশ্লিষ্ট সকল আন্তঃখাত কাঠামোর উন্নয়ন ও সমন্বয় সাধন, সুশাসন প্রতিষ্ঠা ও অংশীজনের সক্ষমতা শক্তিশালীকরন।

উল্লেখিত প্রত্যেকটি উদ্দেশ্য বাস্তবায়ন ও সফল করতে গেলে কৃষির ভূমিকা থাকবে সর্বাগ্রে। আমরা যদি কৃষিক্ষেত্রে সফল হতে পারি তাহলে আমরা খুব সহজেই পুষ্টি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সক্ষম হব।

পুষ্টি নিরাপত্তা নিশ্চিতে কৃষির ভূমিকা

আমরা আমাদের আবাদযোগ্য জমিতে বিভিন্ন ধরনের ফসল চাষ করে থাকি ও বিভিন্ন ধরনের পশু-পাখি, গরু, ছাগল, ভেড়া ইত্যাদি পালন করে থাকি। এগুলো মূলত আমাদের খাবারের চাহিদা পূরণ করার উদ্দেশ্যে করা হয়ে থাকে। এজন্য পুষ্টি নিরাপত্তা নিশ্চিতে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে কৃষি। কেননা কৃষির মাধ্যমে খাদ্য উৎপাদন হবে সেটি খাওয়ার মাধ্যমে আমরা খাবার থেকে পুষ্টি উপাদান (শর্করা, আমিষ, ¯েœহ, ভিটামিন, খনিজ ও খাদ্যআঁশ) গ্রহণ করে জীবন ধারণ করব। আর এভাবেই নিশ্চিত হবে আমাদের পুষ্টি নিরাপত্তা। পুষ্টি নিরাপত্তা অর্জনে কৃষি কতগুলো বিষয়ের উপর গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলে সেগুলো সম্পর্কে নিম্নে আলোকপাত করা হলো-

খাদ্যের প্রাপ্যতা (ফুড অ্যাভেইল্যাবেলিটি)

কৃষির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও মৌলিক কাজ হল আমাদের খাবারের সরবরাহ বা প্রাপ্যতা নিশ্চিত করা। বিভিন্ন ধরনের ফসল চাষাবাদ করার মাধ্যমে খাবারের যোগান দেওয়া অথবা পশু লালন পালনের মাধ্যমে খাবারের যোগান দেওয়া সবই কৃষির অবদান। বর্তমান সময়ে উন্নত মানের কৃষি প্রযুক্তি, সেচ ব্যবস্থাপনা, সঠিক গুণগতমান সম্পন্ন বীজ ও সারের সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করার মাধ্যমে খাদ্যের উৎপাদন বৃদ্ধি করা সম্ভব হয়েছে। সেজন্য বছরব্যাপী খাদ্যের সরবরাহ বেশ ভালোভাবেই নিশ্চিত করা গেছে। তাছাড়া বৈচিত্রময় কৃষি ও চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের ফলে কৃষিতে অত্যাধুনিক প্রযুক্তির সংযোজন যেমন কৃষিতে ড্রোনের ব্যবহার, আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ও বিগ ডাটা এনালিটিক্স এর ব্যবহার, গ্লোবাল ইনফরমেশন সিস্টেম বা জিআইএস এর ব্যবহার কৃষিখাতকে করেছে আরও বেশি শক্তিশালী ফলে উৎপাদনশীলতা বেড়েছে আগের তুলনায় বহুগুণ। এজন্য কম জমিতে খাদ্যের উৎপাদন বেড়েছে আর তাই প্রাপ্যতাও নিশ্চিত হচ্ছে।

খাদ্যের অভিগম্যতা (ফুড অ্যাকসেসেবেলিটি)

বিশেষ করে গ্রামীণ জনপদে কৃষি যেমনিভাবে খাবারের যোগান দিচ্ছে ঠিক তেমনি ভাবে জীবিকা নির্বাহের অন্যতম মাধ্যম হচ্ছে কৃষি। কৃষি কাজ করে অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হচ্ছেন অনেক মানুষ ফলে তারা খুব সহজেই তাদের নিজেদের জন্য পুষ্টিকর খাবার নিশ্চিত করার জন্য অর্থনৈতিক সচ্ছলতা বৃদ্ধি পেয়েছ । এছাড়া কৃষি সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন খাতে-উপখাতে অনেক মানুষ সংশ্লিষ্ট তারাও কৃষির মাধ্যমে বা কৃষিকে উপজীব্য করে আয় উপার্জন করছেন ফলে অর্থনৈতিকভাবে যে স্বাবলম্বী হয়ে নিজেদের খাদ্য নিরাপত্তা বা খাদ্যের অভিগম্যতা নিশ্চিত করতে পারছেন। যেটি আসলে পুষ্টি নিরাপত্তা নিশ্চিতেরই নামান্তর।

সাশ্রয়ী মূল্যে নিরাপদ ও পুষ্টিকর খাদ্য প্রাপ্তি

কৃষি ক্ষেত্রে উৎপাদনশীলতা বাড়লে খাবারের দাম তুলনামূলকভাবে কমে যায় ফলে পুষ্টিকর ও স্বাস্থ্যসম্মত খাদ্য সহজলভ্য হয়ে যায় যেটি নিম্নআয়ের, মধ্যআয়ের, কিংবা উচ্চ আয়ের মানুষের জন্য কিনে খাওয়া অনেক বেশি সহজ হয়। ফলে পুষ্টি নিরাপত্তা নিশ্চিত হয়।

খাদ্যের যথাযথ ও কার্যকরী ব্যবহার

একেবারে ফার্ম থেকে টেবিল পর্যন্ত খাদ্য শৃঙ্খলের প্রতিটি স্তরে খাদ্যের যথাযথ প্রক্রিয়াকরণ ও কার্যকরী ব্যবহার নিশ্চিতকরণের মাধ্যমে পুষ্টি নিরাপত্তা নিশ্চিত করা সম্ভব। এছাড়া কৃষি সম্পর্কিত গবেষণা ও উন্নয়ন বিশেষ করে পুষ্টি সমৃদ্ধ বিভিন্ন ধরনের ফসলের জাত উদ্ভাবন, বায়োফর্টিফাইড ফসল ইত্যাদি উদ্ভাবনের মাধ্যমে পুষ্টি নিরাপত্তা অর্জন করা যেতে পারে।

কৃষির মাধ্যমে পুষ্টি নিরাপত্তা অর্জনের চ্যালেঞ্জসমূহ

পুষ্টি নিরাপত্তা অর্জনে কৃষির ব্যাপক ভূমিকা থাকা সত্ত্বেও এই খাতটি নানা ধরনের সমস্যার মুখোমুখি হয়ে থাকে। সেগুলো হলো-

জলবায়ু পরিবর্তন

জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে অতিরিক্ত বন্যা, খরা ও অসহিষ্ণু আবহাওয়ার কারণে কৃষি খাত নানাভাবে প্রতিবছর ক্ষতিগ্রস্ত হয় বিশেষ করে এ ধরনের দুর্যোগগুলো ফসলের উৎপাদন কমিয়ে দেওয়া ও খাবারের দাম বাড়িয়ে দিতে সহায়তা করে ফলে পুষ্টি নিরাপত্তা অর্জনের যে লক্ষ্য সেটি বাধাগ্রস্ত হয়। ‌

ভূমিক্ষয় বা সয়েল ডিগ্রেডেশন

নির্বিচারে বৃক্ষ নিধন, টপ সয়েল থেকে ইট তৈরি ও অতিরিক্ত ব্যবহারের কারণে মাটির উর্বরতা ও উৎপাদনশীলতা নষ্ট হয় ফলে সার্বিকভাবে খাদ্যশস্যের উৎপাদন অনেকাংশই কমে যায় যেটি পুষ্টি নিরাপত্তা অর্জনের পথে অন্যতম বাধা।

শুষ্ক মৌসুমে পানির অভাব

ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যা, শিল্পায়ন ও নগরায়নের ফলে বাংলাদেশের প্রাণিসম্পদ দারুণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ফলে শুষ্ক মৌসুম এলেই শুরু হয় পানির মারাত্মক অভাব। ফসল উৎপাদনে পানির ভূমিকা অনস্বীকার্য। পানি ছাড়া কোনভাবেই ফসল উৎপাদন করা সম্ভব নয়। অন্যদিকে শ্যালো মেশিন ব্যবহার করে ভূগর্ভস্থ পানি উত্তোলন করে সেটি সেচকার্যে ব্যবহার করতে গেলে যে পরিমাণ খরচ হয় সেটি ফসল উৎপাদনের সার্বিক খরচ বৃদ্ধি করে দেয় ফলে ফসল বিক্রির সময় তুলনামূলকভাবে বেশি দামে বিক্রি করতে হয়। তাইতো পানির অভাব দেখা দিলে ফসল উৎপাদন কম হয় এবং পুষ্টি নিরাপত্তা নিশ্চিত করাও অসম্ভব হয়ে পড়ে।

পোকামাকড় ও রোগ বালাই

ফসল উৎপাদনের বিভিন্ন স্তরে পোকামাকড় ও রোগ বালাই আক্রমণের ফলে ফসলের উৎপাদন মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। যা সার্বিকভাবে খাদ্য নিরাপত্তা পরিস্থিতিকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলে দেয়। জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে পোকামাকড় ও রোগ বালাইয়ের আক্রমণের পরিমাণ তুলনামূলকভাবে বেড়ে গিয়েছে তাই এগুলো নিয়ন্ত্রণের জন্য বেশি পরিমাণে বালাইনাশক ব্যবহার করতে হচ্ছে যেটি মানব স্বাস্থ্যের উপর বিরুপ প্রভাব ফেলছে।

চ্যালেঞ্জসমূহ থেকে উত্তরণের উপায় _

টেকসই কৃষির অনুশীলন

বিভিন্ন ধরনের টেকসই কৃষি পদ্ধতি যেমন অর্গানিক ফার্মি, এগ্রো ফরেস্ট্রি কনজারভেশন ও সাসটেইন্যাবল এগ্রিকালচার ইত্যাদি জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব কমিয়ে আনবে ও জীব বৈচিত্রকে রক্ষা করবে এবং মাটির স্বাস্থ্যকে করবে উন্নত ফলে ফসল উৎপাদন হবে সহজ এবং পুষ্টি নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে আরো সহজ।

কৃষি গবেষণা ও উন্নয়নে বরাদ্ধ বৃদ্ধি করা

বিভিন্ন ধরনের খরা প্রতিরোধী, লবণাক্ততা প্রতিরোধী ও জলবায়ু পরিবর্তন প্রতিরোধী জাত উদ্ভাবন ও পুষ্টি সমৃদ্ধ খাদ্য উৎপাদন ইত্যাদি বিভিন্ন ধরনের কৃষি গবেষণায় বরাদ্দ বৃদ্ধি করে পুষ্টি নিরাপত্তা নিশ্চিত করা সম্ভব।

এভাবেই কৃষিক্ষেত্রে পরিবর্তন, পরিমার্জন, সংযোজন ও বিয়োজন এর মাধ্যমে সার্বিকভাবে পুষ্টিকর খাদ্যের উৎপাদন বৃদ্ধি করা গেলে পুষ্টি নিরাপত্তা নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। তাই আমাদের মত কৃষি প্রধান দেশের উচিত কৃষিতে বেশি বিনিয়োগ করে দক্ষ গবেষক ও বিজ্ঞানী তৈরি করা যাতে করে তারা নানা ধরনের পুষ্টিসমৃদ্ধ ফসলের জাত উদ্ভাবন করে সেটি আপামর জনতার মাঝে ছড়িয়ে দিতে পারে। আর এই গুরু দায়িত্ব নিতে পারে কৃষি মন্ত্রণালয়ের অধিনস্থ নার্স (ঘঅজঝ)ভুক্ত যেসকল গবেষণা প্রতিষ্ঠান রয়েছে সেই প্রতিষ্ঠানগুলো। ‌ এটি সম্ভব হলেই কৃষি হবে আরো বেশি সমৃদ্ধ, পুষ্টি নিরাপত্তা নিশ্চিত করার পথ আরো বেশি সুগম হবে।

লেখক: প্রভাষক, খাদ্য প্রকৌশল ও পুষ্টি বিজ্ঞান বিভাগ, স্টেট ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ

সারাবাংলা/এসবিডিই

পুষ্টি নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে কৃষির ভূমিকা মুক্তমত মো. বিল্লাল হোসেন

বিজ্ঞাপন

আরো

সম্পর্কিত খবর