২০২৬ বিশ্বকাপের পর্দা উঠতে বাকি আর মাত্র কয়েক মাস। বাছাইপর্বের লড়াই শেষে এরই মধ্যে বিশ্বকাপের টিকিট কেটেছে ৪২ দল। ৪৮ দলের বিশ্বকাপে জায়গা বাকি আছে আর মাত্র ৬টি। প্লে-অফের লড়াইয়ে লড়বে কারা? কোন নিয়মেই বা এই বাধা পেরিয়ে মূল পর্বে পৌঁছে যাবে বাকি দলগুলো?
মূল পর্বে জায়গা বাকি আছে আর ৬টি। এর মধ্যে ইউরোপিয়ান অঞ্চল থেকে যাবে ৪টি দেশ, আন্তঃমহাদেশীয় প্লে-অফ থেকে যাবে ২টি দেশ।
ইউরোপিয়ান বাছাইপর্ব শেষে সরাসরি বিশ্বকাপে পৌঁছে গেছে ১২টি দেশ। প্লে-অফে জায়গা করে নিয়েছে আরও ১২টি দল। এছাড়াও উয়েফা নেশন্স লিগের সেরা ৪টি গ্রুপজয়ী দল খেলবে প্লে-অফে।
আলবেনিয়া, বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা, চেকিয়া, ডেনমার্ক, ইতালি, কসোভো, পোল্যান্ড, আয়ারল্যান্ড, স্লোভাকিয়া, তুরস্ক, ইউক্রেন, ওয়েলস, রোমানিয়া, সুইডেন, নর্দার্ন আয়ারল্যান্ড ও নর্থ মেসিডোনিয়া; সবাই নামবে ইউরোপিয়ান প্লে-অফের লড়াইয়ে।
ইউরোপিয়ান প্লে অফে থাকবে চারটি আলাদা পথ। প্রতিটি পথে দুটি সেমিফাইনাল ও একটি ফাইনাল। সবগুলোই হবে এক লেগের। সেমিফাইনাল অনুষ্ঠিত হবে ২৬ মার্চ, ফাইনাল হবে ৩১ মার্চ।
আন্তঃমহাদেশীয় প্লে-অফে খেলবে ইরাক, ডিআর কঙ্গো, জ্যামাইকা, সুরিনাম, নিউ ক্যালেডোনিয়া ও বলিভিয়া। এখানে র্যাংকিংয়ে এগিয়ে থাকায় সেরা দুই সিডেড দল ইরাক ও কঙ্গো।
বাকি চার দলের কে কার মুখোমুখি হবে, সেটা জানা যাবে আগামী মাসেই। এখান থেকে জয়ী দুই দল খেলবে ইরাক ও কঙ্গোর বিপক্ষে। সেখান থেকে দুটি দল উঠবে বিশ্বকাপের মূল পর্বে।