বিজ্ঞাপন

রংপুরেই দাফন করতে এরশাদের কফিন ঘিরে জনতার ঢল

July 16, 2019 | 2:53 pm

সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট

রংপুর থেকে: রংপুরের মেয়র মোস্তাফিজার রহমানের নেতৃত্বে লক্ষাধিক মানুষ ব্যারিকেড দিয়ে এরশাদের মরদেহ পল্লীনিবাসের দিকে নিয়ে যাচ্ছেন। জানাজার পর ঘটনাস্থল থেকে চলে গেছেন জাতীয় পার্টির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জিএম কাদের ও মহাসচিব মশিউর রহমান রাঙ্গা।

বিজ্ঞাপন

মঙ্গলবার (১৬ জুলাই) দুপুর আড়াইটায় জাতীয় পার্টির সদ্য প্রয়াত চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের জানাজা শেষে রংপুরে করার দাবি জানান মেয়র মোস্তাফিজার রহমান। এ সময় যেকোনো মূল্যে মরদেহ রংপুরে দাফন করা হবে বলে লক্ষাধিক মানুষকে ব্যারিকেড দেওয়ার নির্দেশও দেন মেয়র মোস্তাফিজ। এই দাবির পরেই এরশাদের লাশবাহী গাড়ি নিয়ে পল্লী নিবাসে নেওয়ার জন্য গাড়িতে উঠে বসেন মেয়র ও ছাত্রসমাজের নেতারা।

এর আগে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের চতুর্থ জানাজা শুরু হয় দুপুর ২টার দিকে।জানাজার জন্য মঙ্গলবার (১৬ জুলাই) বেলা সোয়া ১২টায় কালেক্টরেট মাঠে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের মরদেহ দেখতে আসেন অসংখ্য কর্মী সমর্থক।

বিজ্ঞাপন

এর আগে চতুর্থ জানাজা ও এলাকাবাসীকে একনজর দেখাতে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদকে রংপুরে নেওয়া হয়। তার মরদেহ বহনকারী হেলিকপ্টারটি ১১টা ৫০ মিনিটে রংপুর ক্যান্টনমেন্টে অবতরণ করে। পরে ১২টা ১৫ মিনিটে রংপুর ক্যান্টমেন্টে থেকে কালেক্টরেট মাঠে এরশাদের মরদেহ নেওয়া হয়। এরশাদের জানাজায় অংশ নিতে তার ভক্ত, সমর্থক, নেতাকর্মীরা আসেন ঈদগাহ মাঠে।

বাদ জোহর এরশাদের জানাজাকে কেন্দ্র করে সকাল ৯টা থেকে রংপুর কেন্দ্রীয় ঈদগাহ মাঠে আসতে শুরু করেন নেতাকর্মীরা। তারা জানান, রংপুরের পাশের জেলাগুলো থেকে একযোগে বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাসে করে রওয়ানা হয়েছেন অনেকে।

বিজ্ঞাপন

গুড়ি গুড়ি বৃষ্টির মধ্যে এরশাদকে দেখতে আসা মানুষ বুকে কালো ব্যাজ পরে জানাজা মাঠে উপস্থিত হন।

সারাবাংলা/ইউজে/জেএএম

Tags: ,

বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন