বিজ্ঞাপন

ঢাকায় আনন্দ শোভাযাত্রা, রুট দেখে পথ চলুন

November 25, 2017 | 3:51 am

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ ইউনেসকোর বিশ্ব প্রামাণ্য ঐতিহ্যের স্বীকৃতি পাওয়ায় শনিবার ঢাকায় হচ্ছে আনন্দে শোভাযাত্রা।

বিজ্ঞাপন

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা এই কর্মসুচি গ্রহণ করেছেন।

শোভাযাত্রা শেষে ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে থাকছে নানা অনুষ্ঠান। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই কর্মসূচিতে অংশ নিচ্ছেন।

এ দিকে কর্মসূচির কারণে দুপুর থেকে রাজধানীর কিছু রাস্তায় যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ করার কথা জানিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) ট্রাফিক দক্ষিণ বিভাগ।

বিজ্ঞাপন

নগরবাসীকে শোভাযাত্রার ‘রুট ম্যাপ’ দেখে চলাচলের অনুরোধ জানানো হয়েছে।

শাহবাগ ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের আশপাশের এলাকার সড়কগুলো এড়িয়ে চলার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

এ ছাড়া দুপুরের দিকে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরের সামনে থেকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে যাওয়ার পথ এড়িয়ে চলার পরামর্শ দিয়েছে ট্রাফিক বিভাগ।

বিজ্ঞাপন

এ লক্ষ্যে ডিএমপি থেকে একিট রুট ম্যাপ সরবরাহ করা হয়েছে। সে অনুযায়ী শনিবার আনন্দ শোভাযাত্রাটি বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরে শুরু হয়ে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে গিয়ে শেষ হবে।

শোভাযাত্রার রুট হলো বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘর থেকে শুরু করে মিরপুর রোডের রাসেল স্কয়ার দিয়ে কলাবাগান হয়ে সায়েন্স ল্যাব থেকে বামে মোড় নিয়ে বাটা সিগন্যাল-কাঁটাবন ক্রসিং হয়ে শাহবাগ। শাহবাগ থেকে ডানে মোড় নিয়ে চারুকলা ইনস্টিটিউটের বিপরীত পাশে ছবির হাট হয়ে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে গিয়ে শোভাযাত্রা শেষ হবে।

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ঢুকেত চারুকলার বিপরীতে ছবির হাট গেট, টিএসসি গেট , বাংলা একাডেমির বিপরীতে কালীমন্দির গেট ও তিন নেতার মাজার গেট ব্যবহার করবেন অংশগ্রহণকারীরা

কর্মসূচি অনুযায়ী ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানোর মধ্য দিয়ে দুপুর ১২টায় ঢাকা মহানগরের অনুষ্ঠান শুরু হবে। দুপুর ১২টার আগেই সেখানে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা জড়ো হবেন। এ ছাড়া অন্যান্য স্থান থেকে শোভাযাত্রা নিয়ে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের সমাবেশস্থলে যাবেন। ওই সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

বিজ্ঞাপন

অনুষ্ঠানে বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণটির পাশাপাশি থাকছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্য, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও লেজার শো।

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী ছাড়াও বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিশু-কিশোর, জনপ্রতিনিধি, সাংস্কৃতিক কর্মী ও সর্বস্তরের জনসাধারণ অনুষ্ঠানে অংশ নেবে। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের এই আনন্দ শোভাযাত্রায় অংশ নেওয়ার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

০৯৩৮ ঘণ্টা, নভেম্বর ২৫, ২০১৭

বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন