বিজ্ঞাপন

‘অভিজ্ঞতার’ কারণেই টি-টোয়েন্টি দলে ইমরুল

February 26, 2018 | 5:43 pm

স্টাফ করেসপন্ডেন্ট

বিজ্ঞাপন

টি-টোয়েন্টিতে এখন পর্যন্ত যতজন স্বীকৃত ব্যাটসম্যান অন্তত ১০টি ম্যাচ খেলেছেন, তাদের মধ্যে তার গড়ই সবচেয়ে কম। ১৪ ম্যাচে ৯.১৫ গড় নিয়ে ইমরুল কায়েসও সম্ভবত আশা করেননি, খুব শিগগিরই টি-টোয়েন্টি খেলা হবে তার। তবে আরও একবার ভাগ্য খুলে গেল ইমরুল কায়েসের, শ্রীলঙ্কার নিদাহাস ট্রফিতে ডাক পেয়েছেন দলে। প্রধান নির্বাচক মিনহাজুল আবেদীন জানাচ্ছেন, ‘অভিজ্ঞতার’ জন্যই ইমরুলকে আবার ডাকা হয়েছে দলে।

তামিম ইকবালের অনুপস্থিতিতে দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজে দুইটি টি-টোয়েন্টিতে খেলানো হয়েছিল ইমরুলকে। ওই দুই ম্যাচে করেছিলেন ১০ ও ৬ রান। এরপর শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে দুইটি টি-টোয়েন্টিতেও ডাক পাননি। কিন্তু এর মধ্যে টি-টোয়েন্টিতে কিছু না করেও আবার এলেন দলে। মিনহাজুল বলছেন, শ্রীলঙ্কার কন্ডিশনে পেস বোলিং ভালো খেলতে পারেন বলে আবার দলে এসেছেন ইমরুল।

‘ইমরুল কায়েসের অন্তর্ভুক্তি তৃতীয় ওপেনার হিসেবে। আমরা চেয়েছি, যারা ফাস্ট বোলিংয়ের বিপক্ষে ভালো ব্যাটিং করতে পারে তাদের রাখতে। যেহেতু ইমরুল টেস্টে ওপেন করে। শ্রীলঙ্কার কন্ডিশনে পেসারদের আধিক্য থাকবে। ইন্ডিয়াও অনেক পেসার নিয়ে খেলে। ওই সব চিন্তা করেই তৃতীয় ওপেনার হিসেবে ওকে নেয়া।’

বিজ্ঞাপন

কিন্তু তামিম-সৌম্য থাকতে আরেকজন ওপেনারকে কি দরকার ছিল? শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে প্রথম ম্যাচে জাকির হাসান ওপেনিং করেছিলেন, তাকে এক ম্যাচ পরেই ছুঁড়ে ফেলা হলো কেন? মিনহাজুল এবার অভিজ্ঞতার কথাটাই বললেন আলাদা করে, ‘অবশ্যই আছে (ইমরুলের বিকল্প)। আমরা অভিজ্ঞতাকে একটা কারণেই মূল্যায়ন করেছি যে, যেহেতু আমাদের শ্রীলঙ্কা সিরিজটা খুব খারাপ গেছে। এখন যদি অভিজ্ঞতাটা কাজে লাগাতে পারে।’

ইমরুল অবশ্য আগে সুযোগটা কাজে লাগাতে পারেননি। এর আগে ২০১৫ সালে চার বছর পর টি-টোয়েন্টিতে ফিরেছিলেন, তখনও ব্যর্থ হয়েছিলেন। এরপর গত বছর নিউজিল্যান্ডের সঙ্গে টি-টোয়েন্টিতে ফিরেও কিছু করতে পারেননি। দক্ষিণ আফ্রিকায় তো ব্যর্থই। এবার কি সুযোগটা কাজে লাগাতে পারবেন?

সারাবাংলা/এএম/এমআরপি

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন