March 11, 2018 | 10:26 am
সারাবাংলা ডেস্ক
মুশফিকুর রহিমের ৩৫ বলে ৭২ রানের ওই ইনিংসের জন্যই শুধু নয়, শ্রীলঙ্কার সঙ্গে বাংলাদেশের জয়টা তো সংখ্যাতেও নতুন করে লিখিয়েছে অনেক কিছু। এমন একটা জয়ে রেকর্ডবুকেও নতুন অনেক কিছু যোগ করেছে বাংলাদেশ। সেসবে একবার চোখ বুলিয়ে আসা যাক
– টি-টোয়েন্টিতে এটাই (২১৪) বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ড। উপমহাদেশের কোনো দলের টি-টোয়েন্টিতে এটা সবচেয়ে বেশি রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ডও। এর আগে ২০০৯ সালে শ্রীলঙ্কার ২০৭ রান তাড়া করে জিতেছিল ভারত। বাংলাদেশের এর আগে সর্বোচ্চ ১৬৫ রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ড ছিল। সেটি ছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে, ২০০৭ সালের প্রথম ওয়ার্ল্ড টি-টোয়েন্টিতে। টি-টোয়েন্টিতেও এই প্রথম ২০০ পেরুল বাংলাদেশ।
– ২৪ বলে ফিফটি পেয়েছেন মুশফিকুর রহিম, টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের পক্ষে দ্বিতীয় দ্রুততম। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ওই ম্যাচেই ২০ বলে ফিফটি করেছিলেন মোহাম্মদ আশরাফুল।
– অন্তত ৫০ রান হয়েছে, এমন ইনিংসের মধ্যে বাংলাদেশের কারও এটা দ্বিতীয় সর্বোচ্চ স্ট্রাইক রেট (২০৫.৭১)। পরে ব্যাট করে জয় পাওয়া ম্যাচে এটা বাংলাদেশের সর্বোচ্চ স্কোর।
– ১২টি ছয় মেরেছে বাংলাদেশ, যে কোনো টি-টোয়েন্টি ইনিংসে যা সর্বোচ্চ। এর আগে তিন বার এক ইনিংসে সর্বোচ্চ আটটি ছয় মেরেছিল বাংলাদেশ। এমনকি ওয়ানডেতেও এক ইনিংসে কখনো এত ছক্কা মারতে পারেনি বাংলাদেশ, সর্বোচ্চ হয়েছে দশটি। পাঁচটি ছয় মেরেছেন লিটন, বাংলাদেশের কারও টি-টোয়েন্টিতে এক ইনিংসে সবচেয়ে বেশি ছয়ের রেকর্ড। এক ইনিংসে পাঁচটি ছয় ছিল তামিম, জিয়াউর রহমান ও নাজিম উদ্দিনেরও।
– প্রেমাদাসায়ও এটা সবচেয়ে বেশি রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ড। এর আগে এখানে শ্রীলঙ্কার ১৭৫ রান তাড়া করে জিতেছিল বাংলাদেশ।
সারাবাংলা/ এএম/এসএন