December 15, 2020 | 7:55 pm
নভেল করোনাভাইরাস প্রতিরোধে মার্কিন প্রতিষ্ঠান ফাইজার এবং জার্মান কোম্পানি বায়োএনটেকের উদ্ভাবিত করোনা টিকার মধ্যে ব্যাপক সম্ভাবনা দেখছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। খবর রয়টার্স।
মঙ্গলবার (১৫ ডিসেম্বর) ডব্লিউএইচও’র ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ব্রুস এইলওয়ার্ড এ মন্তব্য করেছেন।
এদিকে, ফাইজারের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা অ্যালবার্ট বোরলা ভ্যাকসিন প্রতি যে মূল্য নির্ধারণ করেছে তা বিশ্বের দরিদ্রতম জনগোষ্ঠীর জন্য আশার জোগান দিচ্ছে বলে মনে করেন ডব্লিউএইচও’র ওই ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা।
এর আগে, ২০১৯ সালের ডিসেম্বরের শেষ দিকে চীনের হুবেই প্রদেশের রাজধানী উহান থেকে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়ে নভেল করোনাভাইরাস। তারপর থেকে ২০০’র অধিক করোয়া টিকা উদ্ভাবন প্রক্রিয়ায় রয়েছে বলে জানিয়েছিল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। তাদের মধ্যে থেকে ফাইজার ও বায়োএনটেকের টিকা, অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার করোনা টিকা, সিনোভ্যাকের করোনা টিকা, রাশিয়ার করোনা টিকা স্পুটনিক-৫ অনেকখানি এগিয়ে রয়েছে।
প্রসঙ্গত, এ প্রতিবেদন লেখা অবধি বিশ্বব্যাপী সাত কোটি ৩৩ লাখ ৩০ হাজার ৩০৭ জন আক্রান্ত হয়েছেন। মৃত্যু হয়েছে ১৬ লাখ ৩০ হাজার ৯৪৪ জন। এছাড়াও, চিকিৎসা নিয়ে নিয়মিত জীবনে ফিরে গেছেন পাঁচ কোটি ১৪ লাখ ৭৫ হাজার ৫৫৮ জন।