ইমা’র সভাপতি তারেক, সম্পাদক তছলিম

সারাবাংলা ডেস্ক

ঢাকা: বাংলাদেশের সকল বেসরকারি স্যাটেলাইট টেলিভিশন চ্যানেলের বিক্রয় ও বিপণন বিভাগের কর্মকর্তাদের নিয়ে গঠিত ইলেকট্রনিক মিডিয়া মার্কেটিং অ্যাসোসিয়েশনের (ইমা) নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার (২১ মার্চ) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ২১ সদস্যের কমিটি আগামী দুই বছর সংগঠন পরিচালনা কারবে।

পর্ষদের ১২টি পদের মধ্যে তিনটি পদে একাধিক প্রার্থী থাকায় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। বাকি নয়টি পদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নয় জন নির্বাচিত হন। সভাপতি পদে এনটিভি’র অঞ্জন কুমার কুন্ডুকে পরাজিত করে জয়লাভ করেন দেশ টিভির হেড অব মার্কেটিং মো. আনিসুর রহমান তারেক। সাধারণ সম্পাদক পদে মোহনা টেলিভিশনের হেড অব মার্কেটিং তছলিম চৌধুরী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন।

এবারের নির্বাচনে যুগ্ম সাধারণ সম্পাদকের দুটি পদে মোহনা টেলিভিশনের মো. ইলিয়াস হোসেন এবং একাত্তর টিভির আহমেদ মোহসিন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন। এছাড়াও নির্বাচনে সহ-সভাপতি পদে এস এ টিভির জহিরুল ইসলাম, আনন্দ টিভির এস বি বুলবুল এবং গানবাংলার সৈয়দ নাবিল আশরাফ জয়লাভ করেন। পাশাপাশি সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে একুশে টেলিভিশনের মো. ফেরদৌস নাঈম পরাগ জয়ী হয়েছেন।

এছাড়াও বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী হয়েছেন- অর্থ সম্পাদক পদে এটিএন বাংলার মো. আব্দুল মালেক, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ইন্ডিপেন্ডেন্ট টেলিভিশনের সরকার হানিফ রাফি, ইন্ডিপেন্ডেন্ট টেলিভিশনের নাদিয়া ডোরা মহিলাবিষয়ক সম্পাদক, গ্রিন টিভির দীন ইসলাম তপু ক্রীড়া ও সংস্কৃতি সম্পাদক। আইন বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন চ্যানেল আইয়ের লেমন আওয়াল এবং দফতর সম্পাদক হয়েছে ইন্ডিপেন্ডেন্ট টেলিভিশনের আমিনুল ইসলাম।

ইমার কার্যকারী সদস্য পদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন- গ্রিন টিভির রাকিবুল হাসান, মাছরাঙ্গা টিভির মোহাম্মদ আবদুস সামাদ সোহাগ, নেক্সাস টিভির মো. মতিয়ার রহমান, গাজী টিভির মো. আমিনুর রহমান লিটন, এন টিভির মো. মহিউদ্দিন সিকদার টিটু, একাত্তর টিভির মো. সোহাগ হোসেন এবং দুরন্ত টিভির আশিকুর রহমান অভি।

ইমার নির্বাচনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসাবে ছিলেন সাবাব কারিম। তিনি ইন্ডিপেন্ডেন্ট টেলিভিশনে হেড অব মার্কেটিং পদে কর্মরত আছেন। নির্বাচন কমিশনার ছিলেন- মো. কামরুজ্জামান (একাত্তর টিভি), অসিম কুমার দাস (এন টিভি), মিনহাজ উদ্দিন (দুরন্ত টিভি) ও ফয়সাল মোহাম্মদ উল্লাহ ।

সারাবাংলা/পিটিএম