বিজ্ঞাপন

বর্জ্য অপসারণ : ৪০ কনটেইনার কিনল চসিক

May 21, 2024 | 9:40 pm

স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট

চট্টগ্রাম ব্যুরো: চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের বর্জ্য অপসারণের সরঞ্জামের বহরে যুক্ত হয়েছে ৪০টি নতুন কনটেইনার। রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা চিটাগং ড্রাইডক লিমিটেড (সিডিডিএল) থেকে কনটেইনারগুলো কেনা হয়েছে। তবে এতে কী পরিমাণ অর্থ ব্যয় হয়েছে, সেটা প্রকাশ করছে না চসিক।

বিজ্ঞাপন

মঙ্গলবার (২১ মে) দুপুরে নগরীর টাইগারপাসে অস্থায়ী নগর ভবনে এসে ড্রাইডকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কমডোর মো. বেনজীর মাহমুদ সিটি মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরীর কাছে কনটেইনারগুলো হস্তান্তর করেন।

চসিকের প্রধান পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা কমান্ডার লতিফুল হক কাজমি সারাবাংলাকে বলেন, ‘নতুন কনটেইনারগুলো প্রতিটি ২০ ফুটের। এর মধ্যে কয়েকটি আমরা ভ্রাম্যমাণ ডাস্টবিন হিসেবে ব্যবহার করবো। এছাড়া শহরের বিভিন্নস্থানে স্থাপন করা আগের ৪০-৪২টি কনটেইনার আছে। এগুলো অলমোস্ট জরাজীর্ণ হয়ে গেছে। নতুন কিছু কনটেইনার সেখানে রিপ্লেস করতে হবে।’

কনটেইনার কিনতে কী পরিমাণ খরচ হয়েছে, জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘ড্রাইডক নৌবাহিনীর একটা প্রতিষ্ঠান। সিটি করপোরেশনও একটি সরকারি সেবা সংস্থা। দুটি রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠানের মধ্যে অভ্যন্তরীণ সমঝোতার ভিত্তিতে কনটেইনারগুলো তৈরি হয়েছে। টোটাল কত খরচ হয়েছে, সেটা বলার ক্ষেত্রে ড্রাইডকের কিছুটা রিজার্ভেশন আছে। সেজন্য আমরা বলতে পারছি না। তবে এটুকু বলতে পারি যে, খুব বেশি খরচ হয়নি। সামান্য মুনাফায় ড্রাইডক আমাদের কনটেইনারগুলো দিয়েছে।’

বিজ্ঞাপন

তবে প্রতিটি কনটেইনার নির্মাণে ৮-১০ লাখ টাকা খরচ হয়েছে বলে প্রাথমিক ধারণা দেন চসিক কর্মকর্তা লতিফুল হক কাজমি।

কনটেইনার হস্তান্তরের সময় চসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ মুহম্মদ তৌহিদুল ইসলাম, প্রধান পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা লতিফুল হক কাজমি, কাউন্সিলর নুরুল হক, নিছার উদ্দিন, মেয়রের একান্ত সচিব আবুল হাশেম, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী আকবর আলী, ম্যালেরিয়া ও মশক নিয়ন্ত্রণ কর্মকর্তা শরফুল ইসলাম মাহি ছিলেন।

এদিকে চসিকের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, একইদিন বর্জ্য অপসারণে ব্যবহৃত চসিকের চারটি গাড়ি সংস্কারের পর মেয়রের কাছে হস্তান্তর করেন বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট করপোরেশনের (বিআরটিসি) ব্যবস্থাপক মো. মফিজ উদ্দিন।

বিজ্ঞাপন

সারাবাংলা/আরডি/এনইউ

Tags: , , , ,

বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন