বিজ্ঞাপন

শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় সারাদেশে বিজয় দিবস উদযাপন

December 16, 2019 | 4:35 pm

সারাবাংলা ডেস্ক

সারাদেশে আনন্দ-উদ্দীপনার মধ্যে উদযাপন করা হচ্ছে ৪৯তম বিজয় দিবস। দেশের বিভিন্ন স্থানের বধ্যভূমি, শহীদ মিনার ও স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে সাধারণ মানুষ শ্রদ্ধা জানান একাত্তরের বীর শহীদদের প্রতি। সেইসঙ্গে বিভিন্ন স্থানে আয়োজন করা হয়েছে উজয় উৎসবেরও। কোথাও কোথাও মুক্তিযোদ্ধাদের দেওয়া হয়েছে সম্মাননা।

বিজ্ঞাপন

সোমবার (১৬ ডিসেম্বর) দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে বিজয় দিবস উদযাপনের খবর পাঠিয়েছেন সারাবাংলার প্রতিনিধিরা।

চাঁদপুর: বিজয় দিবসের প্রথম প্রহরে স্মৃতিস্তম্ভ অঙ্গীকারের পাদদেশে ৩১ বার তোপধ্বনির মাধ্যমে শুরু হয় আনুষ্ঠানিকতা। রাতেই অঙ্গীকারের পাদদেশে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান জেলা প্রশাসক। এরপর একে একে পুলিশ প্রশাসন, জেলা আওয়ামী লীগ, শিক্ষামন্ত্রীর পক্ষে, জেলা পরিষদ, যুবলীগ, চাঁদপুর প্রেসক্লাব, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, চাঁদপুর অনলাইন সাংবাদিক ফোরামসহ সরকারি বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধা জানানো হয়।

বরিশাল: সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে ২১ বার তোপধ্বনির পর শহীদ মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতি স্তম্ভে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন ও নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বরিশালে উদযাপিত হচ্ছে বিজয় দিবস ।

বিজ্ঞাপন

সকালে নগরীর জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সংলগ্ন শহীদ মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতি স্তম্ভে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানায় জেলা প্রশাসন, আওয়ামী লীগ, বিএনপি, সিপিবি, বাসদ, ওয়ার্কার্স পার্টিসহ অন্যান্য রাজনৈতিক দল, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান এবং সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতা-কর্মীরা। এসময় রাজাকারদের বিচার ও তৃণমূল পর্যায়ের রাজাকারদের তালিকা প্রকাশের দাবি জানানো হয়।

সকাল ৯টায় বঙ্গবন্ধু উদ্যানে আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় পতাকা উত্তোলন ও অভিবাদন গ্রহণ করেন বিভাগীয় কমিশনার মুহাম্মদ ইয়ামিন চৌধুরী। সেখানে শিক্ষার্থীরা মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক শারিরীক কসরত প্রদর্শন করে। এছাড়াও দিনভর আলোচনা সভা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও নানা কর্মসূচি পালন করা হয়।

হিলি: সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে ৩১ বার তোপধ্বনির পর স্বাধীনতাযুদ্ধে শহীদদের স্মরণে নির্মিত স্মৃতিস্তম্ভ ‘সম্মুখ সমরে’ ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানো হয়।

বিজ্ঞাপন

এছাড়াও সকাল ৯টায় হাকিমপুর সরকারি কলেজ মাঠে উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে কুচকাওয়াজ ও শরীরচর্চা প্রদর্শনী, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও আলোচনা সভার মধ্য দিয়ে দিবসটি পালন করা হয়।

রংপুর: ৩১ বার তোপধ্বনির মধ্য দিয়ে রংপুরে বিজয় দিবসের স্বাধীনতা স্মৃতিস্তম্ভে ফুল দিয়ে সকালে শ্রদ্ধা জানান বিভাগীয় কমিশনার কে এম তারিকুল ইসলাম, রংপুর রেঞ্জের ডিআইজি দেবদাস ভট্টাচার্য্য, রংপুর জেলা প্রশাসক আসিফ আহসান, রংপুর পুলিশ সুপার বিপ্লব কুমার সরকার এছাড়াও বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান। স্বাধীনতা স্মৃতিস্তম্ভ অর্জন ছাড়াও রংপুর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার হাজারো মানুষ।

বিজয় দিবস উপলক্ষে রংপুর স্টেডিয়ামে কুচকাওয়াজ ডিসপ্লে ও মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনাসহ দিনব্যাপী নানা আয়োজন চলছে।

বিজ্ঞাপন

ময়মনসিংহ: মহান বিজয় দিবসের প্রথম প্রহরে মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানো হয়।

ভোরে নগরীর পাটগুদাম এ মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতিসৌধে প্রথমে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন সমাজকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী শরীফ আহমেদ। এরপর একে একে সিটি মেয়র ইকরামুল হক টিটু, বিভাগীয় কমিশনার খোন্দকার মোস্তাফিজুর রহমান, রেঞ্জ ডিআইজি নিবাস চন্দ্র মাঝি, জেলা প্রশাসক মিজানুর রহমান, পুলিশ সুপার শাহ আবিদ হোসেনসহ মুক্তিযোদ্ধা, বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠণ এবং নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।

বগুড়া: দুর্নীতিমুক্ত, মাদকমুক্ত, সন্ত্রাস মুক্ত ও  জঙ্গিমুক্ত অসাম্প্রদায়িক সমৃদ্ধশালী বাংলাদেশ গড়ে তোলার প্রত্যয়ের মধ্য দিয়ে বগুড়ায় পালিত হচ্ছে বিজয় দিবস। এ উপলক্ষে বগুড়া জিলা স্কুল মাঠে সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে ৩১ বার তোপধ্বনির মধ্যদিয়ে মহান বিজয় দিবসের সূচনা করা হয়। পরে মুক্তির ফুলবাড়ি শহীদ মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতিফলকে পুষ্পস্তবক অর্পন করে, জেলা প্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, জেলা পরিষদ, পুলিশ ব্যাটালিয়ন, জেলা আওয়ামীলীগ, বগুড়া প্রেস ক্লাব, বগুড়া সাংবাদিক ইউনিয়ন সহ বিভিন্ন সাংস্কৃতিক সামাজিক সংগঠন ও স্কুল কলেজ ও মাদরাসার শিক্ষার্থী ও শিক্ষক-কর্মচারীরা।

সকাল ৮টায় শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে জেলা প্রশাসন আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করে। এসময় সালাম গ্রহন, শিশু কিশোর সমাবেশ, কুচকাওয়াজ ও ডিসপ্লে প্রদর্শন করা হয়।

এছাড়া মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক চিত্রাঙ্কন, কবিতা আবৃত্তি প্রতিযোগিতা নানা আয়োজন করা হয়।

কুমিল্লা: ভোরে কুমিল্লা টাউনহল প্রাঙ্গনে ২১বার তোপধ্বনির মাধ্যমে বিজয় দিবসের সূচনা করা হয়। সকাল সাড়ে ৬ টায় কুমিল্লা সদর আসনের সংসদ সদস্য আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহার, সংরক্ষিত আসনের নারী সংসদ সদস্য আঞ্জুম সুলতানা সীমা,জেলা প্রশাসক মো. আবুল ফজল মীর, পুলিশ সুপার সৈয়দ নুরুল ইসলাম, মুক্তিযোদ্ধা সংগঠনসহ বিভিন্ন সামাজিক,সাংস্কৃতিক, রাজনৈতিক সংগঠনের পক্ষ থেকে শহীদ মিনারে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানো হয়। পরে নগরীর সিটি পার্কে বঙ্গবন্ধু ম্যুরাল, শহীদ মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতিস্তম্ভ মুক্তিযোদ্ধে শহীদ জেলা প্রশাসক এ কে এম সামছুল হক, ও পুলিশ সুপার কার্যালয়ের সামনে শহীদ পুলিশ সুপার মুন্সী কবির উদ্দিনের স্মৃতিস্তম্ভে পুস্পস্তবক ফুল দেওয়া হয়।

দিনাজপুর: দিনের প্রথম প্রহরে জেলা প্রশাসক চত্বরে শহীদ মুক্তিযোদ্ধা বেদীতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান সংরক্ষিত আসনের সংসদ সদস্য জাকিয়া তাবাসসুম জুঁই। এ সময় সঙ্গে ছিলেন জেলা প্রশাসক মো. মাহামুদুল আলম, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন।

দিবসটি উপলক্ষে দিনাজপুর বড় ময়দানে কুচকাওয়াজ,ডিসপ্লে প্রদর্শনী,খেলাধুলার আয়োজন করা হয়।

খাগড়াছড়ি: নানা আয়োজনে খাগড়াছড়িতে পালিত হচ্ছে মহান বিজয় দিবস। সকালে শহরের মাইনী ভ্যালী সংলগ্ন স্মৃতিসৌধে প্রথমে মুক্তিযোদ্ধাদের পক্ষে ফুল দেন খাগড়াছড়ি জেলা ভারপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার ও জেলা প্রশাসক প্রতাব চন্দ্র বিশ্বাস। এরপর উপজাতীয় শরনার্থী বিষয়ক টাক্সফোর্স এর চেয়ারম্যান সংসদ সদস্য  কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা, খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের জেয়ারম্যান কংজরী চৌধুরী, খাগড়াছড়ি পুলিশ সুপার আহমারউজ্জামন,খাগড়াছড়ি সাংবাদিক ইউনিয়নসহ বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি ও সামাজিক সংগঠন শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।

দিবসটি উপলক্ষে খাগড়াছড়ি স্টোডিয়ামে কুজকাওয়াজ, এতিমখানা ও কারাগারে ভালো খাদ্য বিতরনসহ বিভিন্ন কর্মসূচির আয়োজন করেছে জেলা প্রশাসন।

কিশোরগঞ্জ: ৩১ বার তোপধ্বনির মাধ্যমে দিবসের কর্মসূচি শুরু হয়। ভোরে গুরুদয়াল সরকারি কলেজ স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পন শেষে কিশোরগঞ্জ শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম স্টেডিয়ামে সকল সরকারি ও বেসরকারী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন সংগঠন কুচকাওয়াজে অংশ নেয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন কিশোরগঞ্জ জেলা প্রশাসক সারওয়ার মোর্শেদ চৌধুরী, পুলিশ সুপার মাশরুকুর রহমান খালেদসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।

মোংলা: শহীদ স্মৃতিস্তম্ভে শ্রদ্ধাঞ্জলি, কুচকাওয়াজ ও শরীরচর্চসহ নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে মোংলায় উদযাপিত হচ্ছে মহান বিজয় দিবস। সকাল সাড়ে ৬টায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ফুল দেন বন, পরিবেশ ও জলবায়ু মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী হাবিবুন নাহার। এরপর শ্রদ্ধা জানায় বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি দফতর ও প্রতিষ্ঠান রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনসহ সব স্তরের মানুষ।

নারায়ণগঞ্জ: ভোরে নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক, ভারপ্রাপ্ত পুলিশ সুপার ও মুক্তিযোদ্ধারা স্মৃতিস্তম্ভে পুস্পস্তবক অর্পন করে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। পরে দিসবটি উপলক্ষে শহরের চাষাঢ়ায় জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জাতীয়পার্টি সহ বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের সদস্যরা বিজয় র‌্যালি বের করে। দিবসটি উপলক্ষে সাংস্কৃতিক জোটসহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান দিনব্যাপী নানা কর্মসূচি পালন করছে।

নরসিংদী: ভোরে মোসলেহ উদ্দিন ভূইয়া স্টেডিয়ামে তোপধ্বনির মাধ্যমে দিবসের শুভ সূচনা করা হয়।

সকালে শহীদ মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতি ফলকে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান, জেলা প্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন, মুক্তিযোদ্ধাসহ বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠন। সকাল সাড়ে ৮টায় মোসলেহ উদ্দিন ভূইয়া স্টেডিয়ামে জেলা প্রশাসক কর্তৃক আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় পতাকা উত্তোলন এবং প্যারেড ও কুচকাওয়াজে সালাম গ্রহণসহ বিভিন্ন কর্মসূচী পালন করা হয়।

নাটোর: নাটোরে যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস উদযাপন করা হয়েছে। এ উপলক্ষ্যে আজ সোমবার ৩১ বার তোপদ্ধনির মধ্য দিয়ে দিবসের সুচনা করা হয়। ভোরে শহরের মাদরাসা মোড় এলাকায় স্থাপিত বিজয়স্তম্ভে ফুল দেন স্থানীয় সংসদ সদস্য শফিকুল ইসলাম শিমুল, নাটোর ও নওগাঁ সংরক্ষিত আসনের সংসদ সদস্য রত্না আহমেদ, জেলা প্রশাসক মো. শাহরিয়াজ, পলিশ সুপার লিটন কুমার সাহা, নাটোর পৌরসভার মেয়র উমা চৌধুরী জলিসহ জেলা ও পুলিশ প্রশাসনের কর্মকর্তারা। পরে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, মুক্তিযোদ্ধা, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সস্তান কমান্ডসহ আপামর জনসাধারণ বিজয়স্তম্ভে ফুল দেয়।

নেত্রকোনা: ভোরে কালেক্টরেট ভবন প্রাঙ্গণে ৩১ বার তোপধ্বনির মধ্য দিয়ে শুরু হয় বিজয় দিবসের কার্যক্রম। পরে শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের স্মৃতিফলকে ও জেলা স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী আশরাফ আলী খান খসরু।

এছাড়াও জেলা প্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন, মুক্তিযোদ্ধা ইউনিট কমান্ড, জেলা আওয়ামী লীগ,জেলা বিএনপি, সরকারী বেসরকারি বিভিন্ন সংগঠনসহ নানা শ্রেণি পেশার মানুষ স্মৃতিফলকে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।

এদিকে সকাল ৮টায় নেত্রকোনা আধুনিক স্টেডিয়ামে এক বর্ণাঢ্য কুজকাওয়া অনুষ্ঠিত হয়। জেলা প্রশাসক মঈনউল ইসলাম ও পুলিশ সুপার আকবর আলী মুন্সী কবুতর ও বেলুন উড়িয়ে এর শুভ উদ্বোধন করেন।

সাতক্ষীরা: দিবসটি উপলক্ষে জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে শহীদ আব্দুর রাজ্জাক পার্কে ভোরে ৩১ বার তোপরধ্বনির মাধ্যমে দিবসটির শুভ সূচনা করা হয়।

এরপর সাতক্ষীরা স্টেডিয়ামে জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে জাতীয় পতাকা উত্তোলন, মুক্তিযোদ্ধাদের রুহের মাগফেরাত কামনায় মোনাজাত, পুলিশ, বিএনসিসিসহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাত্র-ছাত্রীদের সমন্বয়ে কুচকাওয়াজ ও শরীর চর্চা প্রর্দশনী, রক্তদান কর্মসূচি, চিত্র অংকন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। এছাড়া দিবসটি উপলক্ষে হাসপাতাল, জেলখানা, বৃদ্ধাশ্রম ও এতিমখানায় উন্নত মানের খাবার সরবরাহ, মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক চলচিত্র প্রদর্শনী, মুক্তিযোদ্ধা ও শহিদ পরিবারের সন্তানদের সংবর্ধনা, সন্ধ্যায় সাতক্ষীরা কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে আলোচনা সভা, পুরস্কার বিতরণী ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানসহ নানা কর্মসুচি পালিত হয়।

সারাবাংলা/এসএমএন

Tags: , ,

বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন