বিজ্ঞাপন

রোজা রেখে ফাইনাল, সমস্যা হবে না তাদের

May 4, 2018 | 5:31 pm

সারাবাংলা ডেস্ক ।।

বিজ্ঞাপন

উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ফাইনালে উঠেছে রিয়াল মাদ্রিদ ও লিভারপুল। ২৬ মে ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভে অনুষ্ঠিত হবে হাইভোল্টেজ ফাইনালটি। এর আগে ১৬ মে থেকে ইউরোপে শুরু হবে মুসলমানদের পবিত্র রমজান মাস। ফাইনালের দিন হবে ১১তম রমজান।

লিভারপুলের মুসলিম ধর্ম অনুসরণ করেন মিশরের মোহামেদ সালাহ, সেনেগালের সাদিও মানে এবং জার্মানির এমরি কান। এদিকে, রিয়ালের স্কোয়াডে মুসলিম খেলোয়াড় আছেন স্পেনের আশরাফ হাকিমি।

রমজানে অনুশীলন কিংবা ম্যাচ খেলতে তাদের সমস্যা হবে কি না সেটা নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে। রোজা রেখে এই তারকা মুসলিম খেলোয়াড়রা অনুশীলন কিংবা ম্যাচ খেললে নিজেদের সেরাটা দিতে পারবেন কি না সেটা নিয়েও অনেকে বলাবলি করছেন।

বিজ্ঞাপন

ইউরোপের বিভিন্ন দেশের সূর্যোদ্বয় ও সূর্যাস্তের সময় অনুযায়ী প্রায় ১৩ থেকে ১৬ ঘণ্টা রোজা রাখতে হবে। কিয়েভে ২৬ মে ফাইনাল ম্যাচ শুরু হবে স্থানীয় সময় রাত ৯টা ৪৫ মিনিটে। সেদিন সূর্যোদ্বয় হবে ভোর ৪টা ৫৭ মিনিটে আর সূর্য অস্ত যাবে রাত ৮টা ৫৩ মিনিটে। দিনের আলো থাকবে প্রায় ১৫ ঘণ্টা ৫৬ মিনিট। সিয়াম পালনে সেখানকার মুসলিমদের প্রায় ১৬ ঘণ্টা না খেয়ে থাকতে হবে। এমন অবস্থায় সালাহ-মানে-এমরি কান-আশরাফ হাকিমিদের ইফতার করার প্রায় ৫২ মিনিট পর খেলতে নামতে হবে।

ফুটবল বোদ্ধাদের মতে, সাহরি খাওয়ার পর সারাদিন রোজা রেখে অনুশীলন করার সঙ্গে পেশাদার খেলোয়াড়রা নিজেদের মানিয়ে নেবেন। আর ফাইনাল যেহেতু ১১-ই রমজান, সেহেতু মুসলিম খেলোয়াড়রা নিজেদের নিউট্রিশনাল রুটিনের সঙ্গে মানিয়ে নেবেন। তাতে, ইফতারের ৫২ মিনিট পর মাঠে খেলতে নামলে সেটা খুব বেশি প্রভাব ফেলবে না তাদের পারফরম্যান্সে।

বিজ্ঞাপন

সারাবাংলা/এমআরপি

বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন