বিজ্ঞাপন

১৩৯ উপজেলায় চলছে ‘নির্বিঘ্ন’ ভোট, বৃষ্টিতে ভোটার উপস্থিতি কম

May 8, 2024 | 11:45 am

সারাবাংলা ডেস্ক

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপের ভোটগ্রহণ চলছে দেশের ১৩৯টি উপজেলায়। সকাল থেকে শুরু হওয়া ভোটে এখন পর্যন্ত কোনো অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি। অনেক এলাকাতেই সকাল থেকে ঝড়-বৃষ্টি থাকায় ভোটার উপস্থিতি কম দেখা গেছে। তবে বেলা বাড়লে কিছু কিছু এলাকায় ভোটার উপস্থিতি বেড়েছে।

বিজ্ঞাপন

বুধবার (৮ মে) সকাল ৮টায় ১৩৯ উপজেলায় শুরু হয়েছে ভোটগ্রহণ। চলবে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। সারাবাংলার প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর—

রাজশাহী

রাজশাহীতে ভোট চলছে তানোর ও গোদাগাড়ী উপজেলায়। সকাল থেকে বেশকিছু কেন্দ্র ঘুরে দেখা গেছে ভোটার উপস্থিতি খুবই কম। তবে কোনো কেন্দ্রে এখন পর্যন্ত কোনো অপ্রীতিকর ঘটনার কথা জানা যায়নি। ভোটাররা নির্বিঘ্নে ভোট দিচ্ছেন।

গোদাগাড়ী উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে পাঁচজন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে চারজন ও নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে দুজন ভোট করছেন। মোট ভোটার দুই লাখ ৭৬ হাজার ৮০৫ জন। কাঁকনহাট উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রের প্রিজাইডিং অফিসার নুরুল ইসলাম বলেন, সকাল ৮টা থেকে ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে। ভোটের পরিবেশ ভালো। কেন্দ্রে ভোটার আছে প্রায় ৩৪০০। প্রতি দুই ঘণ্টা পরপর ভোটের আপডেট দেওয়া হবে।

বিজ্ঞাপন

তানোরে ভোটার সংখ্যা এক লাখ ৬৬ হাজার ১৭৩ জন। এ উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে দুজন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে দুজন এবং নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে তিনজন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

বগুড়া

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে বগুড়ার গাবতলী, সারিয়াকান্দি ও সোনাতলা উপজেলায় ভোট চলছে। বৃষ্টির কারণে সকাল থেকেই ভোটারদের উপস্থিতি কম দেখা গেছে। সকালের দিকে অধিকাংশ ভোট কেন্দ্রই ছিল প্রায় ফাঁকা। ভোটারদের লাইন নেই বেশির ভাগ কেন্দ্রে।

বিজ্ঞাপন

বগুড়া প্রথম ধাপের উপজেলা নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা জেলা সিনিয়র নির্বাচন কর্মকর্তা মাহমুদ হাসান জানান, বগুড়ার তিনটি উপজেলায় চেয়ারম্যান পড়ে ১১ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ জন ও নারী ভাইস চেয়ারম্যাস পদে ১১ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। তিন উপজেলায় মোট ভোটার ছয় লাখ ৪১ হাজার ৩৮৭ জন। এর মধ্যে নারী ভোটার তিন লাখ ২২ হাজার ৮৮৪ জন, পুরুষ ভোটার তিন লাখ ১৮ হাজার ৫০৩ জন।

বান্দরবান

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে বান্দরবান সদর ও আলীকদম উপ‌জেলার ৬৬ কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ শুরু হয়ে‌ছে। দুর্গম এলাকায় যাতায়াত ব্যবস্থা না থাকায় আলীকদমের একটি ভোটকেন্দ্রে হেলিকপ্টারে করে নির্বাচনি সরঞ্জাম পাঠানো হয়েছে। একই দিনে থানচি ও রোয়াংছড়িতে ভোটগ্রহণ হওয়ার কথা থাকলেও কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) বিরুদ্ধে যৌথ বাহিনীর সন্ত্রাস বিরোধী অভিযান চলমান থাকায় ওই দুই উপজেলায় নির্বাচন স্থগিত করেছে নির্বাচন কমিশন।

সকাল থেকে বান্দরবান সরকারি ক‌লেজ, সরকারি বা‌লিকা উচ্চ বিদ‌্যালয়, শহর প্রাথ‌মিক বিদ‌্যালয়, রেইচা সরকারি প্রাথ‌মিক বিদ‌্যালয়, সুয়ালক উচ্চ বিদ‌্যালয়সহসহ সদরের বিভিন্ন কেন্দ্রে ভোটারদের লাইনে দাঁড়িয়ে ভোট দিতে দেখা গেছে। প্রায় প্রতি‌টি কে‌ন্দ্রেই পুরু‌ষের চে‌য়ে নারীর উপস্থিতি বেশি। দুই উপ‌জেলার কোনো কে‌ন্দ্রে অপ্রী‌তিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়‌নি।

বিজ্ঞাপন

বান্দরবান সদর ও আলীকদম দুই উপজেলাতেই চেয়ারম্যন পদে লড়াই করছেন দুজন করে। সদর উপজেলায় ভোটার ৭১ হাজার ৪৪৪ জন। এর মধ্যে নারী ভোটার ৩৩ হাজার ৮৭৪ জন, পুরুষ ভোটার ৩৭ হাজার ৫৭০ জন। ভোটকেন্দ্র ৪৫টি, ভোটকক্ষ ১৬৯টি। অন্যদিকে আলীকদম উপজেলায় ভোটার ৩২ হাজার ৮০৬ জন। এর মধ্যে নারী ভোটার ১৬ হাজার ২৮৫ জন, পুরুষ ভোটার ১৬ হাজার ৫২১ জন। ভোটকেন্দ্র ২১টি, ভোটকক্ষ ৯৪টি।

যশোর

যশোরের মনিরামপুর ও কেশবপুর উপজেলায় শান্তিপূর্ণভাবে শুরু হয়েছে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ। সকাল ৮টা থেকে ভোট শুরু হলেও ভোটার উপস্থিতি একেবারেই কম দেখা গেছে। প্রার্থীরা বলছেন, দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার কারণে এমন চিত্র। বেলা বাড়লে ভোটারও বাড়বে। নির্বাচন কর্মকর্তারাও জানিযেছেন, কোনো ঝামেলা ছাড়াই নির্ধারিত সময়ে ভোটগ্রহণ শুরু করেছেন তারা। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সার্বিক সহযোগিতা করেছে।

নির্বাচনে দুই উপজেলায় প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ২৭ প্রার্থী। এর মধ্যে মণিরামপুরে চেয়ারম্যান পদে তিনজন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে চারজন ও নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে ছয়জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। উপজেলার তিন লাখ ৬০ হাজার ৭৩৫ জন ভোটার ১৬৫টি ভোটকেন্দ্রে ভোট দেবেন। অন্যদিকে কেশবপুরে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী ছয়জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে পাঁচজন ও নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে দুজন। এ উপজেলায় ভোটার দুই লাখ ২০ হাজার ৯৫৪ জন, ভোটকেন্দ্র ৯৫টি।

জয়পুরহাট

গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টির মধ্যে ভোট শুরু হয়েছে জয়পুরহাটের কালাই, ক্ষেতলাল ও আক্কেলপুর উপজেলায়। তিন উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ১০ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১৩ জন ও নারী মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী ১২ জন।

নির্বাচন অফিস জানায়, তিন উপজেলায় মোট ভোটার তিন লাখ ৪০ হাজার ৭৬৯ জন। এর মধ্যে কালাই উপজেলায় এক লাখ ২২ হাজার ৭৩৬ জন, ক্ষেতলালে ৯৫ হাজার ১৯১ জন ও আক্কেলপুর উপজেলায় এক লাখ ২২ হাজার ৮৮২ জন। জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. ফজলুল করিম বলেন, নির্বাচনে এখন পর্যন্ত কোথাও কোনো অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি।

চুয়াডাঙ্গা

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা ও জীবননগর উপজেলায় ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে। তবে বৈরী আবহাওয়ার কারণে সকাল থেকে ভোটার
উপস্থিতি কম দেখা গেছে। উপজেলা নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. মোতাওয়াক্কিল রহমান জানান, ভোর থেকে কেন্দ্রে কেন্দ্রে ব্যালট পেপার পৌঁছানো হয়। বৈরী আবহাওয়ার কারণে ভোটগ্রহণের শুরুতেই ভোটাদের উপস্থিতি কম। বেলা বাড়তে শুরু করলে ভোটাদের উপস্থিতি বাড়বে।

দামুড়হুদা উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী তিনজন। ভোটার দুই লাখ ৪৭ হাজার ৮২০ জন। এর মধ্যে নারী ভোটার এক লাখ ২২ হাজার ৯৪১ জন, পুরুষ ভোটার এক লাখ ২৪ হাজার ৮৭৯ জন। ৯৬টি ভোটকেন্দ্রে ভোটকক্ষ ৭০০টি। অন্যদিকে জীবননগর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী দুজন। ভোটার এক লাখ ৫৩ হাজার ২১৫ জন। এর মধ্যে নারী ভোটার ৭৬ হাজার ৩০০ জন, পুরুষ ভোটার ৭৬ হাজার ৯১৫ জন। ৬২টি ভোটকেন্দ্রের ৪৪২টি কক্ষে ভোট নেওযা হচ্ছে।

ময়মনসিংহ

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রথম ধাপে ময়মনসিংহের হালুয়াঘাট, ধোবাউড়া ও ফুলপুরে ভোট হচ্ছে। দুটি পৌরসভাসহ ২৯টি ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে ১৬ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১৪ জন ও নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। তিন উপজেলায় ভোটার সাত লাখ ৪৫ হাজার ৪৬৭ জন।

হালুয়াঘাট উপজেলায় চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান ও নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদের প্রতিটিতে পাঁচজন করে প্রার্থী লড়াই করছেন। ধোবাউড়ায় চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী ছয়জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে পাঁচজন ও নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে তিনজন। আর ফুলপুর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে পাঁচজন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে চারজন ও নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে দুজন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

সিলেট

সিলেট সদর, দক্ষিণ সুরমা, বিশ্বনাথ ও গোলাপগঞ্জ উপজেলায় চলছে প্রথম ধাপের ভোটগ্রহণ। এর মধ্যে সদরের কেন্দ্রগুলোতে সকালের দিকে ভোটার উপস্থিতি কম দেখা গেছে। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ভোটারদের উপস্থিতি বাড়তে থাকে। বাকি উপজেলাগুলোতেও খোঁজ নিয়ে একই চিত্র দেখা গেছে। সবখানেই নারী ভোটারদের উপস্থিতিও উল্লেখযোগ্য।

চার উপজেলায় ভোটকেন্দ্র ৩০২টি, ভোটার আট লাখ ১৪ হাজার ৫২ জন। চেয়ারম্যান পদে ২৪ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২৪ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ জনসহ মোট ৫৮ প্রার্থী এই নির্বাচনে লড়াই করছেন।

নরসিংদী

প্রথম ধাপে নরসিংদী সদর ও পলাশ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ভোট চলছে। নরসিংদী সদরে চেয়ারম্যান পদে চারজন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ছয়জন ও নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে তিনজন লড়াই করছেন। অন্যদিকে পলাশ উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে তিনজন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে তিনজন ও নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে দুজন প্রার্থী রয়েছেন।

রিটার্নিং কর্মকর্তা রবিউল আলম জানিয়েছেন, সদর উপজেলায় ভোটার পাঁচ লাখ ৩৭ হাজার ৫৬৯ জন। ভোটকেন্দ্র ১৭৫টি। পলাশ উপজেলায় ভোটার ১ লাখ ৮২ হাজার ৩১৮ জন, ভোটকেন্দ্র ৬৩টি।

মাগুরা

জেলার সদর ও শ্রীপুর দুই উপজেলায় চলছে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ সাধারণ নির্বাচনের প্রথম ধাপের ভোট। সকাল থেকেই ভোটাররা সারিবদ্ধভাবে দাঁড়িয়ে ভোট প্রদান করছেন। দুই উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৯ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে আটজন ও নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে সাতজন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

দুই উপজেলায় মোট ভোটার চার লাখ ৭৩ হাজার ১৫৮ জন। এর মধ্যে পুরুষ দুই লাখ ৩৮ হাজার ৬৬৭ জন, নারী দুই লাখ ৩৪ হাজার ৪৯১ জন। দুই উপজেলায় মোট ভোটকেন্দ্র ১৭৭টি, ভোটকক্ষ এক হাজার ২৪৪টি।

ঝিনাইদহ

ঝিনাইদহের দুই উপজেলায় প্রথম ধাপের ভোটগ্রহণ চলছে। সকাল ৮টায় শুরু হয়েছে ভোট। তবে ভোটার উপস্থিতি কম দেখা গেছে। সংশ্লিষ্টরা আশা করছেন, বেলা বাড়লে ভোটার উপস্থিতিও বাড়বে।

প্রথম ধাপের ঝিনাইদহ সদর ও কালীগঞ্জ উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ১০ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ জন ও নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে ছয় প্রার্থী লড়াই করছেন। নির্বাচনে সদর উপজেলায় ভোটার তিন লাখ ৯০ হাজার ৯৩৪ জন, কালীগঞ্জ উপজেলায় দুই লাখ ৪৪ হাজার ৯২৪ জন।

টাঙ্গাইল

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে টাঙ্গাইলের দুটি উপজেলায় ভোট গ্রহণ শুরু হয়েছে। সকালের দিকে কেন্দ্রগুলোতে ভোটার উপস্থিতি কম দেখা গেলেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ভোটার উপস্থিতি বেড়েছে। এই ধাপে গোপালপুর উপজেলা পরিষদের নির্বাচনও হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু গোপালপুর উপজেলায় নারী ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী ম‌রিয়ম আখতার মুক্তা গত ২৬ এপ্রিল মৃত্যুবরণ ক‌রলে এ উপজেলা পরিষদের সব পদের নির্বাচন স্থগিত করা হয়।

ধনবাড়ী উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে পাঁচজন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে পাঁচজন ও নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে তিন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। ভোটার এক লাখ ৬২ হাজার ৫৮৮ জন। ভোটকেন্দ্র ৬১টি, ভোটকক্ষ ৪২৯টি। অন্যদিকে মধুপুর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে তিনজন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ছয়জন ও নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে চারজন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। ভোটার দুই লাখ ৫৫ হাজার ২১৮ জন। ভোটকেন্দ্র ৯০টি, ভোটকক্ষ ৬০৪টি।

সারাবাংলা/টিআর

Tags: , , ,

বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন