বিজ্ঞাপন

বিধ্বস্ত বিমানের ধ্বংসাবশেষ উদ্ধার

May 10, 2024 | 12:50 am

স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট

চট্টগ্রাম ব্যুরো: চট্টগ্রামের পতেঙ্গায় বিধ্বস্ত বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমানের ধ্বংসাবশেষ কর্ণফুলী নদী থেকে উদ্ধার করা হয়েছে।

বিজ্ঞাপন

টানা ১১ ঘণ্টা তল্লাশির পর বৃহস্পতিবার (৯ মে) রাত ১০টার দিকে কর্ণফুলী নদীর মোহনা থেকে বিমানটির ধ্বংসাবশেষ উদ্ধার করে নৌ বাহিনী। এ সময় কোস্ট গার্ডের টিম তাদের সহায়তা করে।

আরও পড়ুন- ‘বিকট শব্দ শুনে আকাশে তাকাই, দেখি বিমানে আগুন জ্বলছে’

কোস্ট গার্ড পূর্বাঞ্চলের কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. সুয়াইব বিকাশ সারাবাংলাকে বলেন, ‘নৌ বাহিনীর ডুবুরি দল ও কোস্ট গার্ডের সম্মিলিত চেষ্টায় বিমানটি নদীর তলদেশ থেকে উদ্ধার সম্ভব হয়েছে।’

বিজ্ঞাপন

এর আগে বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে নগরীর পতেঙ্গায় বিমানবাহিনীর জহুরুল হক ঘাঁটি থেকে উড্ডয়নের পর রাশিয়ান প্রশিক্ষণ বিমান ওয়াইএকে-১৩০ কর্ণফুলী নদীর মোহনায় বিধ্বস্ত হয়। এ সময় বিমানটির পেছনে আগুন জ্বলতে দেখেন স্থানীয়রা। সেটি পতেঙ্গা বোট ক্লাবের কাছে পতেঙ্গা কনটেইনার টার্মিনালের বিপরীতে এইচ এম স্টিল মিলের সামনে পড়ে নদীতে তলিয়ে যায়।

প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনায় এক পাইলট প্রাণ হারিয়েছেন। ছবি: সারাবাংলা

বিধ্বস্ত বিমান থেকে প্যারাশুট দিয়ে বেরিয়ে আসা দুই পাইলটকে কর্ণফুলী নদীতে চলাচলরত নৌকার মাঝিরা উদ্ধার করেন। তারা হলেন— উইং কমান্ডার সুহান ও স্কোয়াড্রন লিডার মোহাম্মদ আসিম জাওয়াদ। এদের মধ্যে গুরুতর আহত অবস্থায় আসিম জাওয়াদকে নৌবাহিনীর ঈসা খাঁ ঘাঁটিতে হাসপাতালে নেওয়া হয়। দুপুর ১২টার দিকে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। সুহান বিমান বাহিনীর জহুরুল হক ঘাঁটিতে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।

রাত ৯টায় জহুরুল হক ঘাঁটিতে জানাজা শেষে হেলিকপ্টারে করে আসিম জাওয়াদের লাশ ঢাকায় নেওয়া হয়েছে।

বিজ্ঞাপন

আরও পড়ুন-

বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ বিমানের এক পাইলটের মৃত্যু

চট্টগ্রামে বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত

বিজ্ঞাপন

সারাবাংলা/আরডি/টিআর

Tags: , , ,

বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন